728x90 AdSpace

  • Latest News

    সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনাদের সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক এবংইমামুল হাদি ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।

    সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সব সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।

    মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি, মুহব্বত, মা’রিফাত, নিসবত, তাওয়াল্লুক হাছিল করার প্রধান দুটি উসীলা। 

    প্রথমত, উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান সাইয়্যিদুনা হযরত যাবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ও উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনাদের প্রতি এবং দ্বিতীয়ত, উনার আওলাদ তথা আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে চরম হুসনে যন রাখা তথা মুহব্বত, মা’রিফাত, নিসবত, তায়াল্লুক রাখা এবং চূড়ান্ত তা’যীম-তাকরীম করা ও সর্বোচ্চ আর্থিক খিদমত করা। সুবহানাল্লাহ!

    কিন্তু অতীব দুঃখজনক হলেও সত্য যে, সাধারণ মুসলমান তো বটেই, এমনকি আলিম ও মাওলানা পরিচয়ধারীরাও হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে যৎকিঞ্চিত ধারণা এবং তদাপেক্ষা কম তা’যীম-তাকরীম করলেও মহাসম্মানিতা সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার এবং ইবনু রসূলিল্লাহ, আশবাহুল খলক্বি বি-রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনাদের সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণাই রাখে না। নাঊযুবিল্লাহ!


    অথচ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পিতা-মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের পবিত্র নাম মুবারক হযরত ‘আব্দুল্লাহ’ আলাইহিস সালাম ও হযরত ‘আমিনা’ আলাইহাস সালাম হওয়াই প্রমাণ করে উনারা সর্বশ্রেষ্ঠ ঈমানদার। ‘আব্দ’ অর্থ ‘আনুগত্য স্বীকারকারী’ আর এর সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক যুক্ত হয়ে আব্দুল্লাহ অর্থাৎ তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার বশ্যতা স্বীকার করতেন। তিনি যদি মূর্তিপূজারী হতেন তাহলে উনার নাম হতো ‘আব্দুল লাত। নাউযুবিল্লাহ! অথচ উনার নাম মুবারক হলেন ‘আব্দুল্লাহ’। 

    এতে বুঝা গেল, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব উনার মহান ওয়ালিদ বা পিতা আলাইহিস সালাম উনাকে উনার প্রতি বিশ্বাসীই পেয়েছিলেন। ফলে কুদরতী ব্যবস্থায় উনার অসাধারণ নাম মুবারক রাখার ব্যবস্থা করেছিলেন ‘আব্দুল্লাহ’। সুবহানাল্লাহ! 

    তেমনিভাবে ‘আমিনা’ শব্দ মুবারক উনার অর্থ হলো, ‘ঈমান আনয়নকারী বা নিরাপদ’। অর্থাৎ তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান এনে জাহান্নাম থেকে নিরাপদ হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! আর এটাই স্বাভাবিক। এবং উনারা সম্মানিত জান্নাত উনার মালিক।

    প্রসঙ্গত,  মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহাব্বুন নাসি ইলান নাবিইয়ি, সাইয়্যিদাহ, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, যাকিয়াহ, রাদ্বিয়াহ, মারদ্বিয়াহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের দিবস।


    মূলত, এ সুমহান দিনের সম্মানেই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দশন মুবারক সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগুজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।” (পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)

    তাহলে সহজেই অনুমেয় সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহাব্বুন নাসি ইলান নাবিইয়ি, সাইয়্যিদাহ, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, যাকিয়াহ, রাদ্বিয়াহ, মারদ্বিয়াহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের দিবস তথা সাইয়্যদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ উনার ফাযায়িল-ফযীলত, সম্মান বুযুর্গী, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক কতটুকু? 
    প্রকৃতপক্ষে সেটা অনুধাবন করা, বর্ণনা করা চিন্তা-ফিকিরের সম্পূর্ণ ঊর্ধ্বে। 

    অপরদিকে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “উনার প্রতি সালাম (রহমত, বরকত ও সাকীনা) যেদিন তিনি আগমন করেন এবং যেদিন তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করবেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মরিয়ম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৫)

    সালাম (রহমত, বরকত ও সাকীনা) আমার প্রতি যেদিন আমি আগমন করেছি, যেদিন পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করবো ও যেদিন পুনরুত্থিত হবো।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মরিয়ম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)

    অপরদিকে ইবনু রসূলিল্লাহ, আশবাহুল খলক্বি বি-রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনারও সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের দিবস। উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছেন, তিনি হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার লখতে জিগার, মহাসম্মানিত আবনা’ (ছেলে) আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! 

    নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আবনা’ (ছেলে) আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন ‘রবি’ তথা চতুর্থ। তাই উনাকে ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রাবি’ আলাইহিস সালাম বলা হয়। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী। সুবহানাল্লাহ! উনার সম্মানিত মুহব্বত মুবারকই হচ্ছেন ঈমান। সুবহানাল্লাহ!

    ইবনু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম তিনি ৮ম হিজরী সনের ২রা যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমুয়াহ তথা জুমুয়াবার রাতে দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! 

    আর ১০ম হিজরী শরীফ উনার সাইয়্যিদুশ শুহূর মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ ইয়াওমুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার) মহাসম্মানিত বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ! 
    আর দিন হিসেবে ১৫ মাস ৮ দিন অবস্থান মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! 
    উনার সম্মানিত রওযা শরীফ সম্মানিত জান্নাতুল বাক্বী’ শরীফ উনার মধ্যে অবস্থিত।
    সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল ইলম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবূ মুহম্মদ হাসান আসকারী আলাইহিস সালাম তিনি আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ১১তম ইমাম। অর্থাৎ ইমামুল হাদী ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

    সাইয়্যিদুল মুজতাহিদীন, বাহরুল ইলম ওয়াল হিকাম, ইমামুল আউলিয়া আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল হাদী ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহূর, শাহরুল আ’যম, রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১০ তারিখ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। আর এ মহাসম্মানিত মাস উনার ৮ তারিখ পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। মূলতঃ উনাকে বিষ পান করানোর মাধ্যমে শহীদ করা হয়।

    বলার অপেক্ষা রাখে না, সরকার অথবা জনগণ তথা সাধারণ মুসলমানগণ এসব বিষয় উপলব্ধি না করার কারণেই আজ ওৎপ্রোতভাবে বিবিধ খোদায়ী আযাব-গযবে ভারাক্রান্ত। 
    এর থেকে রক্ষা পেতে হলে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহাব্বুন নাসি ইলান নাবিইয়ি, সাইয়্যিদাহ, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, যাকিয়াহ, রাদ্বিয়াহ, মারদ্বিয়াহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং ইবনু রসূলিল্লাহ, আশবাহুল খলক্বি বি-রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার এবং ইমামুল হাদি ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মূল্যায়ন ব্যতিরেকে দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই।

    কিন্তু চরম পরিতাপ, গভীর দুঃখ ও আফসুসের বিষয় যে- সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, আহাব্বুন নাসি ইলান নাবিইয়ি, সাইয়্যিদাহ, ত্বাহিরাহ, ত্বইয়িবাহ, যাকিয়াহ, রাদ্বিয়াহ, মারদ্বিয়াহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং ইবনু রসূলিল্লাহ, আশবাহুল খলক্বি বি-রসূলিল্লাহ, সাইয়্যিদুল বাশার, সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনার এবং ইমামুল হাদি ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের কোনো অবদানেরই বিন্দুমাত্র শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি না আমরা। 

    ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত ও রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দেশ- বাংলাদেশ সরকারও কিছু করছে না। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা যারা আমার নিয়ামত মুবারক উনার শুকরিয়া আদায় করবে না, জেনে রাখো- আমার আযাব অনেক কঠিন।”

    প্রসঙ্গত, আজ মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম পবিত্র ১০ই রবীউল আউওয়াল শরীফ অত্যন্ত মুহব্বত, খুলুছিয়ত, জওক, শওক ও আদবের সাথে পালন করলে তা উম্মাহর জন্য কত ফযীলত নাজাত, নিয়ামতের কারণ হবে তা কল্পনা করা দুঃসাধ্য। 

    বিপরীত দিকে যারা উনাদের সম্পর্কে অজ্ঞতা ও আদবহীনতার পরিচয় দিবে তারাও যে কত হালাক তা চিন্তা করাও দুঃসাধ্য। নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক!

    সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উসীলায় ও ফায়েয বরকতে মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহিমান্বিত এ দিন যথাযথভাবে পালনের ও ফযীলত, মাগফিরাত ও নিয়ামত হাছিলের তাওফীক দেন। আমীন।
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং আল মুবাশ্শির সাইয়্যিদুনা হযরত আন নূরুর রবি’ আলাইহিস সালাম উনাদের সুমহান পবিত্র বিছালী শান মুবারক এবংইমামুল হাদি ’আশার মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। Rating: 5 Reviewed By: Unknown
    Scroll to Top