বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন, সাথে সাথে বারে ইলাহী উনার হামদ ও তাসবীহ তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মুহব্বত দরদ চিত্তে পবিত্র ছলাত ও সালাম শরীফ পাঠ করছিলেন। ঠিক এমন সময়েই সেখানে তাশরীফ আনলেন স্বয়ং হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। তিনি সেখানে পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার মাহফিল হতে দেখে অত্যন্ত খুশি হলেন এবং ইরশাদ মুবারক করলেন, আপনাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব হয়ে গেলো।” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, এখন যদি উম্মাহ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের অনুসরণে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন করে, এ উপলক্ষে আনন্দ বা খুশি প্রকাশ করে তবে কেন তা নাজায়িয ও বিদয়াত হবে? এটা তো সুন্নতে ছাহাবা উনার অন্তর্ভুক্ত। আর এটি এমন একটি আমল যার ফলে জাহান্নাম হারাম হয়ে জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ।
“একদা তিনি নিজেই সমবেত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশকালীন মুহূর্তের ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ অত্যন্ত আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন।অতএব, এখন যদি উম্মাহ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের অনুসরণে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উদযাপন করে, এ উপলক্ষে আনন্দ বা খুশি প্রকাশ করে তবে কেন তা নাজায়িয ও বিদয়াত হবে? এটা তো সুন্নতে ছাহাবা উনার অন্তর্ভুক্ত। আর এটি এমন একটি আমল যার ফলে জাহান্নাম হারাম হয়ে জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন