‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ পবিত্র ঈদুল ফিতর, পবিত্র ঈদুল আদ্বহা এবং সকল ঈদের চেয়ে লক্ষ-কোটিগুণে শ্রেষ্ঠ কেন? এ প্রশ্নের জবাব সকল মুসলমানদের কাছে মওজুদ তো আছেই এমনকি সমস্ত সৃষ্টিকুলেরও জানা আছে। এ প্রসঙ্গে সম্মানিত হাম্বলী মাযহাব উনার ইমাম তৃতীয় হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ফতওয়া দিয়েছেন যে, “পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনার পহেলা জুমুয়ার রাতটি পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর ও পবিত্র লাইলাতুল বরাতের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।” সুবহানাল্লাহ!
কিন্তু পঞ্চদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আযহা তথা রোযার ঈদ ও কুরবানীর ঈদসহ সকল মর্যাদাবান দিন ও রাতের চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ শ্রেষ্ঠ তথা মর্যাদায় মর্যাদাবান। সুবহানাল্লাহ! কেননা এই পবিত্র রাতটিতে যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কুদরতীভাবে উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম খিদমত মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক না নিতেন; তাহলে আরশ, কুরসী, লৌহ, কলম, আসমান, যমীন, চন্দ্র, সূর্য, মাটি, পানি, বাতাস, জিন, ইনসান, পশু, পাখি, জান্নাত, জাহান্নাম, জামাদাত, হাজারাত, শাজারাত, পবিত্র নামায, পবিত্র রোযা, পবিত্র হজ্জ, পবিত্র যাকাত, পবিত্র কুরবানীর ঈদ, পবিত্র রোযার ঈদ, পবিত্র লাইলাতুল বরাত, পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর, ইত্যাদি কোনো কিছুই সৃষ্টি হতো না এবং কোনো কিতাব ও নাযিল হতো না।” সুবহানাল্লাহ!
কাজেই যেই পবিত্র রজনী মুবারক উনার কারণে পবিত্র কুরবানীর ঈদ, পবিত্র রোযার ঈদসহ অন্যসব ঈদ ও সৃষ্টিকুলের সূচনা হয় তাহলে ওই ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ শরীফ উনার রাতটি কত বড় শ্রেষ্ঠ ও মহান পবিত্র ঈদের দিন হবে? অবশ্যই সকল ঈদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ঈদ হবে। যা বুঝার জন্য উপরোক্ত আলোচনাই আমাদের জন্য যথেষ্ট। সুবহানাল্লাহ!
http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13498
কিন্তু পঞ্চদশ হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র ঈদুল ফিতর ও পবিত্র ঈদুল আযহা তথা রোযার ঈদ ও কুরবানীর ঈদসহ সকল মর্যাদাবান দিন ও রাতের চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ শ্রেষ্ঠ তথা মর্যাদায় মর্যাদাবান। সুবহানাল্লাহ! কেননা এই পবিত্র রাতটিতে যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কুদরতীভাবে উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম খিদমত মুবারক-এ তাশরীফ মুবারক না নিতেন; তাহলে আরশ, কুরসী, লৌহ, কলম, আসমান, যমীন, চন্দ্র, সূর্য, মাটি, পানি, বাতাস, জিন, ইনসান, পশু, পাখি, জান্নাত, জাহান্নাম, জামাদাত, হাজারাত, শাজারাত, পবিত্র নামায, পবিত্র রোযা, পবিত্র হজ্জ, পবিত্র যাকাত, পবিত্র কুরবানীর ঈদ, পবিত্র রোযার ঈদ, পবিত্র লাইলাতুল বরাত, পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর, ইত্যাদি কোনো কিছুই সৃষ্টি হতো না এবং কোনো কিতাব ও নাযিল হতো না।” সুবহানাল্লাহ!
কাজেই যেই পবিত্র রজনী মুবারক উনার কারণে পবিত্র কুরবানীর ঈদ, পবিত্র রোযার ঈদসহ অন্যসব ঈদ ও সৃষ্টিকুলের সূচনা হয় তাহলে ওই ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ শরীফ উনার রাতটি কত বড় শ্রেষ্ঠ ও মহান পবিত্র ঈদের দিন হবে? অবশ্যই সকল ঈদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ঈদ হবে। যা বুঝার জন্য উপরোক্ত আলোচনাই আমাদের জন্য যথেষ্ট। সুবহানাল্লাহ!
http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13498

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন