সমস্ত মাসের সাইয়্যিদ পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস। যে মহান সম্মানিত মাস থেকেই অন্যান্য সমস্ত মাস ফযীলত লাভ করে থাকে তার নাম পবিত্র রবিউল আউয়াল শরীফ।
এ মহান মুবারক মাসের ১২ তারিখ মুবারক দিনটি উম্মাহর জন্য সর্বশ্রেষ্ঠতম ঈদ উদযাপনের দিন। এ মুবারক দিনটি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শুভাগমনের অন্তর্ভুক্ত না করতেন তাহলে আমরা শবে ক্বদর, শবে বরাত, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, জুমুয়া ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ কোনো দিন-রাতই লাভ করতে পারতাম না।
শুধু তাই নয়, কুরআন শরীফ নাযিল হতো না, দ্বীন ইসলাম আসতো না এবং কোনো মু’মিন-মুসলমানের অস্তিত্বও থাকতো না। ফলে, এই মুবারক মাস ও তার মধ্যসি'ত ১২ তারিখের ফযীলত, তাযীম-তাকরীম, শান-মান, মর্যাদা-মর্তবা যে কতো বেমেছাল তা তো বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না।
তথাপি কি করে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে- সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মুবারক ও সম্মানিত দিনে হারাম বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে ভারতীয় মুশরিক নর্তকী, গায়ক-বাদকদের দিয়ে হারাম কনসার্টের আয়োজন করা হতে পারে এবং তার পরদিনই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করার ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনা করা যেতে পারে? নাঊযুবিল্লাহ!
এসব হারাম অনুষ্ঠানের আয়োজন করার ব্যবস্থা নেয়া প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ধর্মের প্রতি চরম অসম্মান প্রকাশ করা এবং একই সাথে দেশের ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগনের ঈমানী অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার শামিল। যা দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমান- কেউই মেনে নিবে না এবং নিতে পারে না। এর জন্য অবশ্যই সরকারকে কঠিন জবাবদিহি করতে হবে।
এ মহান মুবারক মাসের ১২ তারিখ মুবারক দিনটি উম্মাহর জন্য সর্বশ্রেষ্ঠতম ঈদ উদযাপনের দিন। এ মুবারক দিনটি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শুভাগমনের অন্তর্ভুক্ত না করতেন তাহলে আমরা শবে ক্বদর, শবে বরাত, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, জুমুয়া ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ কোনো দিন-রাতই লাভ করতে পারতাম না।
শুধু তাই নয়, কুরআন শরীফ নাযিল হতো না, দ্বীন ইসলাম আসতো না এবং কোনো মু’মিন-মুসলমানের অস্তিত্বও থাকতো না। ফলে, এই মুবারক মাস ও তার মধ্যসি'ত ১২ তারিখের ফযীলত, তাযীম-তাকরীম, শান-মান, মর্যাদা-মর্তবা যে কতো বেমেছাল তা তো বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না।
তথাপি কি করে ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত বাংলাদেশে- সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মুবারক ও সম্মানিত দিনে হারাম বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে চট্টগ্রাম স্টেডিয়ামে ভারতীয় মুশরিক নর্তকী, গায়ক-বাদকদের দিয়ে হারাম কনসার্টের আয়োজন করা হতে পারে এবং তার পরদিনই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করার ব্যবস্থা নেয়ার পরিকল্পনা করা যেতে পারে? নাঊযুবিল্লাহ!
এসব হারাম অনুষ্ঠানের আয়োজন করার ব্যবস্থা নেয়া প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ধর্মের প্রতি চরম অসম্মান প্রকাশ করা এবং একই সাথে দেশের ৯৭ ভাগ মুসলিম জনগনের ঈমানী অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার শামিল। যা দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমান- কেউই মেনে নিবে না এবং নিতে পারে না। এর জন্য অবশ্যই সরকারকে কঠিন জবাবদিহি করতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন