728x90 AdSpace

  • Latest News

    মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার বেমেছাল ফযীলত এবং উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করার ভয়াবহ পরিণতি

    সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে,
    عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهَ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَيْرُكُمْ خَيْرُكُمْ لِأَهْلَىْ مِنْ بَعْدِىْ. অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তোমাদের মধ্যে ওই ব্যক্তি উত্তম, শ্রেষ্ঠ, ফযীলতপ্রাপ্ত, যে ব্যক্তি আমার পরে আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিকট উত্তম।” সুবহানাল্লাহ! (আবূ ইয়া’লা শরীফ, মাজমাউয যাওয়ায়িদ শরীফ) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ لِـىْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا عَلِىُّ عَلَيْهِ السَّلَامُ اِنَّ الْاِسْلَامَ عُرْيَانٌ وَّلِبَاسُهُ التَّقْوٰى وَرِيَاشُهُ الْـهُدٰى وَزِيْنَتُهُ الْـحَيَاءُ وَعِمَادُهُ الْوَرَعُ وَمِلَاكُهُ الْعَمَلُ الصَّالِحُ وَاَسَاسُ الْاِسْلامِ حُبِّـىْ وَحُبُّ اَهْلِ بَيْتِـىْ অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম! নিশ্চয়ই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম লেবাসহীন। উনার সম্মানিত লেবাস মুবারক হচ্ছেন তাক্বওয়া, উনার আসবাবপত্র হচ্ছেন হিদায়াত, উনার সৌন্দর্য মুবারক হচ্ছেন লজ্জা, উনার খুঁটি হচ্ছেন পরহেজগারী, উনার কাঠামো হচ্ছেন সম্মানিত আমলে ছলেহ তথা নেক আমল। আর সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মূল বা ভিত্তি হচ্ছেন আমার এবং আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত মুহব্বত মুবারক।” সুবহানাল্লাহ! (জামিউল আহাদীছ ২৩/৩২৩, ৩১/২১৪, জামউল জাওয়ামি’, কাশফুল খফা ১/২৩, কানযুল ‘উম্মাল ১২/১০৫, তারীখে দিমাশক্ব ৪৩/২৪১, মুখতাছারু তারীখে দিমাশক্ব ৫/৪৭৫ ইত্যাদি) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِيٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْبَعَةٌ اَنَا لَـهُمْ شَفِيْع يَوْمَ الْقِيَامَةِ الْـمُكْرِمُ لِذُرِّيَتِىْ وَالْقَاضِى لَـهُمْ حَوَائِجَهُمْ وَالسَّاعِىْ لَـهُمْ فِىْ اُمُوْرِهِمْ عَنْدَ مَا اِضْطَرُّوْا اِلَيْهِ وَالْمُحِبُّ لَـهُمْ بِقَلْبِه وَلِسَانِه অর্থ: “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি ক্বিয়ামতের দিন চার শ্রেণীর লোকদের সুপারিশ করবোÑ এক. যাঁরা আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সম্মান করবে। দুই. যাঁরা আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মালী তথা আর্থিকভাবে খিদমত মুবারক উনার আনজাম দিবে। তিন. যাঁরা আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে জান দিয়ে তথা শারীরিকভাবে খিদমত মুবারক উনার আনজাম দিবে। এবং চার. যাঁরা আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে অন্তরে মুহব্বত করবে এবং জবানে উনাদের ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করবে।” সুবহানাল্লাহ! (জামিউল আহাদীছ ৪/২২৯, জামউল জাওয়ামি’, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ৭/১১, দায়লামী শরীফ) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حضرت عَلِيٍّ عليه السلام قَالَ قَالَ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَفَاعَتِي لأمَّتِي مَنْ أحَبَّ أَهْلَ بَيْتِي وهم شيعتى. অর্থ: “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার শাফায়াত ওই সকল উম্মত উনাদের জন্য যাঁরা আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদরেকে মুহব্বত করে থাকেন। আর উনারা হচ্ছেন আমার খাছ উম্মত তথা অনুসারী।” সুবহানাল্লাহ! (জামিউছ ছগীর ২/১৪, আল ফাতহুল কাবীর ২/১৬৯, জামিউল আহাদীছ ১৩/৪১৫, জামউল জাওয়ামি’, তারীখে বাগদাদ ২/১৪৬ ইত্যাদি) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে- اِنَّ اَوْلَادِىْ كَسَفِيْنَةِ حَضْرَتْ نُوْحٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ مَنْ دَخَلَهَا نَـجٰى. অর্থ: “নিশ্চয়ই আমার আওলাদ তথা আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা হচ্ছেন, হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতী মুবারক উনার ন্যায়। যিনি তাতে প্রবেশ করবেন, তিনি নাজাতপ্রাপ্ত হবেন। অর্থাৎ যে ব্যক্তি হযরত আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে মুহব্বত করবেন, তিনি নাজাতপ্রাপ্ত হবেন।” সুবহানাল্লাহ! (সিররুশ শাহাদাতাঈন) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ جَرِيْرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْبَـجَـلِـىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَاتَ شَهِيْدًا اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَاتَ مَغْفُوْرًا لَّهٗ اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَاتَ تَائِبًا اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَاتَ مُؤْمِنًا مُّسْتَكْمِلَ الْاِيْـمَانِ اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَشَّرَهٗ مَلَكُ الْمَوْتِ بِالْـجَنَّةِ ثُـمَّ مُنْكَرٌ وَّنَكِيْرٌ اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُزَفُّ اِلَـى الْـجَنَّةِ كَمَا تُزَفُّ الْعَرُوْسُ اِلـٰى بَيْتِ زَوْجِهَا اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتَحَ اللهُ لَهٗ فِـىْ قَبْرِهٖ بَابَيْنِ اِلَـى الْـجَنَّةِ اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ جَعَلَ اللهُ قَبْرَهٗ مَزَارَ مَلَائِكَةِ الرَّحْـمَةِ اَلَا وَمَنْ مَاتَ عَلـٰى حُبِّ اٰلِ سيدنا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَاتَ عَلَى السُّنَّةِ وَالْـجَمَاعَةِ أَلا وَمن مَاتَ عَلَى بغض اٰلِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم جَاءَ يَوْم الْقِيَامَة مَكْتُوبًا بَين عَيْنَيْهِ آيس من رَحْمَة الله أَلا وَمن مَاتَ عَلَى بغض اٰلِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم مَاتَ كَافِرًا أَلا وَمن مَاتَ عَلَى بغض اٰلِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لم يشم رَائِحَة الْجنَّة. অর্থ: “হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজিলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক-এ ইন্তেকাল করলো, তিনি শহীদী মৃত্যু পেলেন। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক-এ ইন্তেকাল করবেন, তিনি ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে ইন্তেকাল করবেন। যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ইন্তেকাল করবেন, তিনি পরিপূর্ণ ঈমানদার মু’মিন হিসেবে ইন্তেকাল করবেন। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক-এ ইন্তেকাল করবেন, উনাকে মালাকুল মউত আলাইহিস সালাম, হযরত মুনকার ও নকীর আলাইহিমুস সালাম উনারা সম্মানিত বেহেশত মুবারক উনার সুসংবাদ মুবারক দিবেন। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ইন্তেকাল করবেন, উনাকে এমনভাবে সুসজ্জিত করে জান্নাতে নেয়া হবে, যেমনভাবে কনেকে সাজিয়ে তার স্বামীর ঘরে নেয়া হয়। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ইন্তেকাল করবেন, উনার কবরে উনার জন্য সম্মানিত জান্নাত উনার দিকে দুটি দরজা খুলে দেয়া হবে। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ইন্তেকাল করবেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত উনার কবরকে সম্মানিত রহমতের ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের যিয়ারতের স্থান বানাবেন। সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত মুবারক ইন্তেকাল করবেন, তিনি সম্মানিত আহলু সুন্নাত ওয়াল জামায়াত উনার উপর ইন্তেকাল করবেন। সাবধান! আর যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে মারা যাবে, ক্বিয়ামতের দিন তার দুই চোখের মাঝখানে লিখা থাকবে যে, সে মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র রহমত থেকে বঞ্চিত। নাঊযুবিল্লাহ! সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে মারা যাবে, সে কাফির অবস্থায় মারা যাবে। নাঊযুবিল্লাহ! সাবধান! যে ব্যক্তি সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে মারা যাবে, সে সম্মানিত জান্নাত উনার ঘ্রাণ পর্যন্ত পাবে না।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (তাফসীরে কুরতুবী ১৬/২৩, তাফসীরে কবীর ২৭/৫৯৫, তাফসীরে হাক্কী ১৩/৭৯, তাফসীরে রূহুল বয়ান ৮/২৩৯, তাখরীজু আহাদীছুল কাশ্শাফ ৩/২৩৮, নুজহাতুল মাজালিস ১/৩৬৫) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ سَعِيْدِ ۨ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَبْغَضَنَا اَهْلَ الْبَيْتِ فَهُوَ مُنَافِقٌ. অর্থ: “হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যারা আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরোধিতা করে, উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে, তারা মুনাফিক্ব।” (দুররুল মানছূর ১৩/১৫১, ফাযায়িলু ছাহাবা লিআহমদ ইবনে হাম্বল ২/৬৬১, আর রিয়াদুন নাদ্বরা ১/৩৬২, যখায়েরুল উক্ববা ১/১৮) অন্য বর্ণনায় এসেছে, مَنْ اَبْغَضَ اَهْلَ الْبَيْتِ فَهُوَ مُنَافِقٌ. অর্থ: “যে ব্যক্তি আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করলো, উনাদের বিরোধীতা করলো সে মুনাফিক্ব।” (যাখায়েরুল উক্ববা লিমুহিব্বে ত্ববারী ১/১৮, জামিউল আহাদীছ লিস সুয়ীত্বী ৪১/৩৬০, আছ ছওয়াইকুল মুহ্রিক্বাহ্ লিইবনে হাজার হাইছামী ২/৫০৩, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ লিইউসূফ ছালিহী শামী ১১/৮, দায়লামী শরীফ ইত্যাদি) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ لَـمْ يَعْرِفْ حَقَّ عِتْرَتِـىْ وَالْاَنْصَارِ وَالْعَرَبِ فَهُوَ لِاِحْدٰى ثَلَاثٍ اِمَّا مُنَافِقٌ وَاِمَّا لِزَنْيَةٍ وَاِمَّا امْرُؤٌ حَمَلَتْ بِهٖ اُمُّهٗ فِـىْ غَيْرِ طُهْرٍ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের, হযরত আনছার ছাহাবা-ই কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের এবং সম্মানিত আরব উনাদের হক্ব মুবারক বুঝলো না তথা উনাদের সম্মান ইজ্জত মুবারক বুঝলো না, উনাদেরকে সম্মান করলো না, উনাদের বিরোধিতা করলো, সেই ব্যক্তির তিনটির যে কোন একটি অবস্থাÑ হয় সে মুনাফিক্ব, না হয় অবৈধ সন্তান অথবা তার মা তাকে গাইরে তুহুর তথা নিষিদ্ধ সময় গর্ভে ধারণ করেছে।” নাঊযুবিল্লাহ! (দায়লামী শরীফ ৩/৬২৬, আছ ছওয়ায়িকুল মুহরিক্বাহ ২/৪৯৯, জামিউল আহাদীছ লিস সুয়ূত্বী ২১/৪২০, জামউল জাওয়ামি’, শুয়াবুল ঈমান লিল বাইহাক্বী ৩/১৬২, তারতীবুল আমালী ১/২০৬, আল মাক্বাছিদুল হাসানাহ ১/৬৪, কাশফুল খফা ১/৫৪, যখীরাতুল হুফফায ৪/২৪০৫, শরফুল মুস্ত¡ফা ৫/৩৩৬ ইত্যাদি) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَايُـحِبُّنَا اَهْلَ الْبَيْتِ اِلَّا مُؤْمِنٌ تَقِىٌّ وَّلَا يُبْغِضُنَا اِلَّا مُنَافِقٌ شَقِىٌّ. অর্থ: “হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, একমাত্র যিনি পরহেজগার, দ্বীনদার, মুত্তাক্বী মু’মিন তিনিই শুধু আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করেন। সুবহানাল্লাহ! আর একমাত্র যে দুর্ভাগা, অপরাধী, দুষ্কর্মা মুনাফিক্ব সেই কেবল আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরোধিতা করে। নাঊযুবিল্লাহ!” (যাখায়েরুল উক্ববা লিমুহিব্বে ত্ববারী ১/১৮, আছ ছওয়াইকুল মুহরিক্বাহ লিইবনে হাজার হাইছাইমী ২/৫০০ ও ৬৬৩) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ خَطَبَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَمِعْتُهٗ وَهُوَ يَقُوْلُ يَا اَيُّهَا النَّاسُ مَنْ اَبْغَضَنَا اَهْلَ الْبَيْتِ حَشَّرَهُ اللهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يَهُوْدِيًّا فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاِنْ صَامَ وَصَلّٰى قَالَ وَاِنْ صَامَ وَصَلّٰى وَزَعِمَ اَنَّهٗ مُسْلِمٌ. অর্থ: “হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা আমাদের উদ্দেশ্যে খুতবা মুবারক দিলেন এবং বলতে থাকলেন যে, হে লোক সকল! যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে, উনাদের বিরোধিতা করবে, তার হাশর-নশর হবে ইহুদীদের সাথে। আমি আরজ করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যদিও সে রোযা রাখে এবং নামায পড়ে? উত্তরে তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, হ্যাঁ! যদিও সে রোযা রাখে, নামায পড়ে এবং দাবি করে যে, সে মুসলমান। (তা সত্ত্বেও হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরোধিতা করার কারণে, উনাদের শত্রু হওয়ার কারণে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তার সমস্ত ইবাদত বিনষ্ট করে দিয়ে তাকে ক্বিয়ামতের দিন ইহুদীদের দলভুক্ত করে উঠাবেন।)” (আল মু’জামুল আওসাত্ব লিতত্ববারণী ৪/২১২, জামিউল আহাদীছ লিস সুয়ূত্বী ১০/৪৭৫, জামউল জাওয়ামি‘ লিস সুয়ূত্বী, মাজমাউয যাওয়াইদ লিল হাইছামী ৯/৭১২, তারীখে জুরজান ৩৬৯ পৃষ্ঠা) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُمَا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهُ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَوْ اَنَّ رَجُلًا صَفَّ بَيْنَ الرُّكْنِ وَالْـمَقَامِ فَصَلّٰى وَصَامَ ثُـمَّ لَقِىَ اللهَ وَهُوَ مُبْغِضٌ لِّاَهْلِ بَيْتِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَخَلَ النَّارَ. অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কোন ব্যক্তি যদি সম্মানিত রুকনে ইয়ামেন এবং মাক্বামে ইবরাহীম শরীফ উনাদের মধ্যবর্তী স্থানে সারিবদ্ধ হয়ে থাকে। অতঃপর নামায পড়ে এবং রোযা রাখে। কিন্তু এই অবস্থায় তার মৃত্যু হয় যে, সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে। তাহলে সে অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করবে।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (যাখাইরুল উক্ববা লিমুহিব্বে ত্ববারী ১/১৮, খ¦ছায়িছুল কুবরা ২/৪৬৫) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اٰذَانِـىْ فِـىْ عِتْـرَتِـىْ فَقَدْ اٰذَى اللهَ عَزَّ وَجَلَّ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যাপারে আমাকে কষ্ট দিলো, সে মূলত যিনি খ¦ালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকেই কষ্ট দিলো।” নাঊযুবিল্লাহ! (দায়লামী শরীফ, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১১/৯) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اٰذَانِـىْ وَعِتْرَتِـىْ فَعَلَيْهِ لَعْنَةُ اللهِ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমাকে এবং আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে কষ্ট দিবে, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত।” নাঊযুবিল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১১/৯) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِـىٍّ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُرِّمَتِ الْـجَنَّةُ عَلـٰى مَنْ ظَلَمَ اَهْلَ بَيْتِـىْ اَوْ قَاتَلَهُمْ اَوْ اَعَانَ عَلَيْهِمْ اَوْ سَبَّهُمْ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারামÑ ১. যে আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের উপর যুলুম করবে ২. অথবা উনাদেরকে শহীদ করবে ৩. অথবা উনাদেরক শহীদ করার ক্ষেত্রে সাহায্য করবে ৪. অথবা উনাদেরকে গালমন্দ করবে, কষ্ট দিবে।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১১/৯) অপর বর্ণনায় এসেছে, حُرِّمَتِ الْـجَنَّةُ عَلـٰى مَنْ ظَلَمَ اَهْلَ بَيْتِـىْ وَاٰذَانِـىْ فِـىْ عِتْرَتِـىْ অর্থ: “ওই ব্যক্তির উপর জান্নাত হারামÑ যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের উপর যুলুম করবে এবং আমার সম্মানিত বংশধর উনাদের ব্যাপারে আমাকে কষ্ট দিবে।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (তাফসীরে কুরতুবী ১৬/২২, তাফসীরে কাশ্শাফ ৪/২২০, তাফসীরে হাক্কী ১৩/৭৯, তাফসীরে রূহুল বায়ান ৮/২৩৮ ইত্যাদি) সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ سَعِيْدِ ۨ الْـخُدْرِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالَّذِىْ نَفْسِىْ بِيَدِهٖ لَا يُبْغِضُ اَهْلَ الْبَيْتِ اَحَدٌ اِلَّا اَدْخَلَهُ اللهُ النَّارَ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত আবূ সা‘ঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ওই মহান আল্লাহ পাক উনার কসম, যেই মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত কুদরতী হাত মুবারক-এ আমার সম্মানিত প্রাণ মুবারক। যে ব্যক্তি আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (ছহীহ ইবনে হিব্বান ১৫/৪৩৫, মুস্তাদরকে হাকিম ৩/১৬২, আদ দুররুল মানছূর ফিত তাফসীরি বিল মা’ছূর লিস সুয়ূত্বী ১৩/৫১, তাফসীরে রূহুল মা‘আনী ১৩/৩২, তাফসীরে নীসাপুরী ১/৩২০, জামি‘উল আহাদীছ ১৭/৩, জাম‘উল জাওয়ামি’ ১/১৯০৪১, খছায়িছুল কুবরা ২/৩৯৫, শরফুল মুস্ত¡ফা ৫/৩৩২, সিয়ারু আ’লামিন নুবালা ২/১২৩, মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে মুজাদ্দিদে আ’যম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম উনার সম্মানার্থে মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করার এবং যারা উনাদের বিরোধীতা করে, উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে ওই সকল সৃষ্টির সর্বনিকৃষ্ট প্রাণীদেরকে চিহ্নিত করার ও তাদেরকে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!
    http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=14512
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার বেমেছাল ফযীলত এবং উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করার ভয়াবহ পরিণতি Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top