কারবালার ঘটনার পর ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত যাইনুল আবেদীন আলাইহিস সালাম তিনি যখনই পানি দেখতেন, তখনই কারবালায় আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পিপাসার কথা মনে পড়তো ও তিনি এতে অত্যন্ত ব্যথিত হতেন।তিনি কোনো ভেড়া বা দুম্বা জবাই করার দৃশ্য দেখলেও কেঁদে আকুল হতেন। তিনি প্রশ্ন করতেন- এদেরকে জবাইর আগে পানি পান করানো হয়েছে কিনা। পানি দেয়া হয়েছে একথা শোনার পর তিনি বলতেন, কিন্তু আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পানি না দিয়েই শহীদ করেছি
ল ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির সৈন্যরা। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় রোযা রাখতেন। ইফতারির সময় তিনি অত্যন্ত বেদনাতুর হয়ে বলতেন, হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শহীদ করা হয়েছে ক্ষুধার্ত ও পিপাসার্ত অবস্থায়। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার এই দুনিয়াবী জিন্দেগীর পুরো সময়ই সম্মানিত আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য অশ্রু ঝরিয়েছেন, উনাদের ব্যথায় বেদনাতুর সময় কাটিয়েছেন। যে কারণে উনাকে কারাবালার মর্মান্তিক ঘটনার পর কেউ কখনো হাসতে দেখেনি। কখনো কখনো কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা স্মরণ হলেই উনার এত বেশি কান্না আসতো যে- অশ্রুতে খাবার মুবারক ভিজে যেত এবং খাবার মুবারকের পানিতেও অশ্রু মুবারক মিশে যেত। একদিন উনার খাদিম উনার এমন অবস্থা দেখে বললো, আপনার ব্যথা-বেদনা এখনো রয়ে গেলো? উত্তরে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, তোমার জন্য আফসুস! মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তিনি উনার ১২ জন আওলাদ উনাদের একজন আওলাদ হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম উনাকে কয়েক বছর না দেখে উনার ব্যথা-বেদনায় উনার চক্ষু মুবারক উনাদের দৃষ্টি মুবারক হারিয়েছেন, উনার চুল মুবারক সাদা হয়ে যায়, উনি দ্রুত বৃদ্ধ হয়ে যান। আর আমি আমার সম্মানিত পিতা, ভাই এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সবাইকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় অত্যন্ত নির্মমভাবে শহীদ হতে দেখেছি, তাহলে কিভাবে আমার ব্যথা-বেদনা থামতে পারে?
ল ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহির সৈন্যরা। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় রোযা রাখতেন। ইফতারির সময় তিনি অত্যন্ত বেদনাতুর হয়ে বলতেন, হযরত আওলাদে রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শহীদ করা হয়েছে ক্ষুধার্ত ও পিপাসার্ত অবস্থায়। সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার এই দুনিয়াবী জিন্দেগীর পুরো সময়ই সম্মানিত আহলু বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য অশ্রু ঝরিয়েছেন, উনাদের ব্যথায় বেদনাতুর সময় কাটিয়েছেন। যে কারণে উনাকে কারাবালার মর্মান্তিক ঘটনার পর কেউ কখনো হাসতে দেখেনি। কখনো কখনো কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা স্মরণ হলেই উনার এত বেশি কান্না আসতো যে- অশ্রুতে খাবার মুবারক ভিজে যেত এবং খাবার মুবারকের পানিতেও অশ্রু মুবারক মিশে যেত। একদিন উনার খাদিম উনার এমন অবস্থা দেখে বললো, আপনার ব্যথা-বেদনা এখনো রয়ে গেলো? উত্তরে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুর রবি’ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, তোমার জন্য আফসুস! মহান আল্লাহ পাক উনার নবী হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম তিনি উনার ১২ জন আওলাদ উনাদের একজন আওলাদ হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম উনাকে কয়েক বছর না দেখে উনার ব্যথা-বেদনায় উনার চক্ষু মুবারক উনাদের দৃষ্টি মুবারক হারিয়েছেন, উনার চুল মুবারক সাদা হয়ে যায়, উনি দ্রুত বৃদ্ধ হয়ে যান। আর আমি আমার সম্মানিত পিতা, ভাই এবং হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সবাইকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় অত্যন্ত নির্মমভাবে শহীদ হতে দেখেছি, তাহলে কিভাবে আমার ব্যথা-বেদনা থামতে পারে?

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন