মহান আল্লাহ পাক উনার খালিছ ওলী দ্বিতীয় সহস্রাব্দের (একাদশ হিজরী শতকের) মহান মুজাদ্দিদ, আফদ্বালুল আউলিয়া, কাইয়্যুমে আউওয়াল শাহ ছূফী শায়েখ আহমদ ফারূক্বী হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী সিরহিন্দী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি। তিনি ১০৩৪ হিজরী সনের ২৮ পবিত্র ছফর শরীফ মাসে ৬৩ বছর বয়স মুবারকে পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। তিনি খাছ সুন্নতী বয়স মুবারক পেয়েছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
তিনি উনার যামানার মুজাদ্দিদ, মুজতাহিদ, ইমাম, গাউছুল আ’যম ও মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলী ছিলেন। তিনি জীবনের কোনো অবস্থায় ফরয সুন্নতে দায়িম ও মুস্তাহাব আমলও ত্যাগ করেননি। তিনি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ও পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সুন্নত পালন করতেন। কখনোই বিদয়াত-বিশরা’কে সহ্য করতেন না। তিনি কখনোই আমীর-উমারা ও রাজা-বাদশাহদের তোয়াজ করতেন না। তিনি বাদশাহ আকবের শরীয়তবিরোধী কুফরী দীনে ইলাহীর বিপক্ষে রুখে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত উনার তাজদীদের দাপটের কারণে দীনে ইলাহীর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গিয়েছিলো। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হক্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নাহক্ব মিটে যায়। প্রভাবশালী মুসলমান নামধারী গুমরাহ বাদশাহ আকবরের কাছে কখনোই তিনি মাথা নত করেননি। উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে বাদশাহ আকবরের শেষ পর্যন্ত মাথা ফেটে যায় এবং এই অসুস্থতা নিয়েই সে মারা যায়। উনার তাজদীদের প্রভাবে তৎকালীন সকল উলামায়ে ‘সূ’ তথা ধর্মব্যবসায়ী উলামাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছিল এবং তারা নাস্তানাবুদ হয়েছিল। সুবহানাল্লাহ! সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ মুজাদ্দিদে আ’যম আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিও বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা ও প্রভাব-প্রতিপত্তির অধিকারী। সুবহানাল্লাহ! এই পবিত্র ছফর শরীফ মাসে সেই শিক্ষা ও ইত্তিবা সকলের নছীব হোক। আমীন!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=12173
তিনি উনার যামানার মুজাদ্দিদ, মুজতাহিদ, ইমাম, গাউছুল আ’যম ও মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলী ছিলেন। তিনি জীবনের কোনো অবস্থায় ফরয সুন্নতে দায়িম ও মুস্তাহাব আমলও ত্যাগ করেননি। তিনি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ও পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে সুন্নত পালন করতেন। কখনোই বিদয়াত-বিশরা’কে সহ্য করতেন না। তিনি কখনোই আমীর-উমারা ও রাজা-বাদশাহদের তোয়াজ করতেন না। তিনি বাদশাহ আকবের শরীয়তবিরোধী কুফরী দীনে ইলাহীর বিপক্ষে রুখে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত উনার তাজদীদের দাপটের কারণে দীনে ইলাহীর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গিয়েছিলো। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হক্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নাহক্ব মিটে যায়। প্রভাবশালী মুসলমান নামধারী গুমরাহ বাদশাহ আকবরের কাছে কখনোই তিনি মাথা নত করেননি। উনার সাথে বেয়াদবী করার কারণে বাদশাহ আকবরের শেষ পর্যন্ত মাথা ফেটে যায় এবং এই অসুস্থতা নিয়েই সে মারা যায়। উনার তাজদীদের প্রভাবে তৎকালীন সকল উলামায়ে ‘সূ’ তথা ধর্মব্যবসায়ী উলামাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছিল এবং তারা নাস্তানাবুদ হয়েছিল। সুবহানাল্লাহ! সেই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ মুজাদ্দিদে আ’যম আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনিও বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা ও প্রভাব-প্রতিপত্তির অধিকারী। সুবহানাল্লাহ! এই পবিত্র ছফর শরীফ মাসে সেই শিক্ষা ও ইত্তিবা সকলের নছীব হোক। আমীন!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=12173

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন