মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ উনার ৩১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “আয় আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, তোমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত পেতে চাও তাহলে আমার অনুসরণ করো। এতে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন, তোমাদের গুনাহ ক্ষমা করবেন এবং তোমাদের প্রতি তিনি ক্ষমাশীল এবং দয়ালু হবেন।”
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলো সে প্রকৃতপক্ষে আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে আমাকে মুহব্বত করলো সে জান্নাতে আমার সাথে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
আজ মুসলমান উনাদেরকে চেনা যায় না। তারা কি মুসলমান, নাকি বিধর্মী? তাদের শরীরে বিন্দুমাত্র সুন্নত উনার লেশমাত্রও নাই , শরীরে ইহুদী-খ্রিস্টানদের কোর্ট-টাই, প্যান্ট-শার্ট, বিধর্মীদের পোশাক। চাল-চলন সীরত-ছুরতে সদা-সর্বদায় ইহুদী খ্রিস্টান হিন্দু বৌদ্ধ বিধর্মীদের অনুসরণ। এরা কিভাবে ফায়দা হাছিল করবে? মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক কিভাবে লাভ করবে? সেটাই চিন্তা-ফিকিরের বিষয়। কিছু নামধারী মুসলমান ওহাবী মার্কা লোক রয়েছে তারা বলে থাকে, এতো সুন্নত মানার কি প্রয়োজন রয়েছে? এতো সুন্নত মানার প্রয়োজন নাই! নাউযুবিল্লাহ! এরা বিধর্মীদের পোশাক পরে আবার পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের থেকে কথা বলে, সাধারণ মুসলমান মনে করে এই বক্তা তো অনেক বড় জাননেওয়ালা সে তো সুন্নতী পোশাক পরিধান করে নাই, আমাদেরও প্রয়োজন নাই। নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা হাশর শরীফ উনার ৭নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা শক্তভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। আর তিনি যা থেকে তোমাদেরকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে তোমরা বিরত থাকো। আর এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি ফিতনা-ফ্যাসাদের যামানায় একটি মাত্র সুন্নত মুবারক দৃঢ়তার সাথে আঁকড়িয়ে ধরবে সে একশত শহীদের ছওয়াব পাবে।” সুবহানাল্লাহ! (মিশকাত শরীফ)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ২১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ (তিনিই তোমাদের অনুসরণীয় অনুকরণীয়)।” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, প্রত্যেক পুরুষ, মহিলা, জিন, ইনসান সকলের জন্য উত্তম আদর্শ হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলের জন্য ফরযে আইন।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=12465
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে মুহব্বত করলো সে প্রকৃতপক্ষে আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে আমাকে মুহব্বত করলো সে জান্নাতে আমার সাথে থাকবে।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ)
আজ মুসলমান উনাদেরকে চেনা যায় না। তারা কি মুসলমান, নাকি বিধর্মী? তাদের শরীরে বিন্দুমাত্র সুন্নত উনার লেশমাত্রও নাই , শরীরে ইহুদী-খ্রিস্টানদের কোর্ট-টাই, প্যান্ট-শার্ট, বিধর্মীদের পোশাক। চাল-চলন সীরত-ছুরতে সদা-সর্বদায় ইহুদী খ্রিস্টান হিন্দু বৌদ্ধ বিধর্মীদের অনুসরণ। এরা কিভাবে ফায়দা হাছিল করবে? মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক কিভাবে লাভ করবে? সেটাই চিন্তা-ফিকিরের বিষয়। কিছু নামধারী মুসলমান ওহাবী মার্কা লোক রয়েছে তারা বলে থাকে, এতো সুন্নত মানার কি প্রয়োজন রয়েছে? এতো সুন্নত মানার প্রয়োজন নাই! নাউযুবিল্লাহ! এরা বিধর্মীদের পোশাক পরে আবার পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের থেকে কথা বলে, সাধারণ মুসলমান মনে করে এই বক্তা তো অনেক বড় জাননেওয়ালা সে তো সুন্নতী পোশাক পরিধান করে নাই, আমাদেরও প্রয়োজন নাই। নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা হাশর শরীফ উনার ৭নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা শক্তভাবে আঁকড়িয়ে ধরো। আর তিনি যা থেকে তোমাদেরকে বিরত থাকতে বলেছেন, তা থেকে তোমরা বিরত থাকো। আর এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তিদাতা।”
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি ফিতনা-ফ্যাসাদের যামানায় একটি মাত্র সুন্নত মুবারক দৃঢ়তার সাথে আঁকড়িয়ে ধরবে সে একশত শহীদের ছওয়াব পাবে।” সুবহানাল্লাহ! (মিশকাত শরীফ)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ২১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ (তিনিই তোমাদের অনুসরণীয় অনুকরণীয়)।” সুবহানাল্লাহ!
অতএব, প্রত্যেক পুরুষ, মহিলা, জিন, ইনসান সকলের জন্য উত্তম আদর্শ হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করা সকলের জন্য ফরযে আইন।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=12465

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন