ইহুদী-নাছারাদের সূক্ষ্ম চক্রান্তে সামান্য সিলেবাসভিত্তিক পড়ালেখার মাধ্যমে পরিচালিত বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার ধর্মীয় অঙ্গনের নাম হচ্ছে মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থা। এই মাদরাসার সর্বোচ্চ সার্টিফিকেট অর্জনকারীদেরকে বলা হয় ‘মাওলানা’। শতকরা ১০০ ভাগ কথিত ‘মাওলানা’রাই জানে না ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ কি? (প্রকৃতপক্ষে এরা মাওলানা নয়; এরা হলো মালানা)। তারা জানে না- ওই পবিত্র রাত্রি উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী কি?

তাহলে যারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ জীবনে স্পর্শ করেনি, এমন সাধারণ জনগণ কিভাবে জানবে ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ উনার পরিচয়? কুল-কায়িনাতের সৃষ্টির উসীলা, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার প্রথম জুমুয়াহ শরীফ রাতে উনার সম্মানিতা আম্মা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও মহাসম্মানিত খিদমত মুবারক এ তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন। মুবারক তাশরীফ নেয়ার এই রাত্রিটিই হচ্ছে- সুমহান ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’। এই রাত্রি উনার ফাযায়িল-ফযীলত, সম্মান, বুযূর্গী পবিত্র লাইলাতুল বরাত ও পবিত্র লাইলাতুল ক্বদরের চেয়ে ও অধিক। তাই কুল-কায়িনাতের সকল জিন-ইনসানের জন্য ফরয হচ্ছে- যথাযথভাবে এই রাতটি ইবাদত-বন্দেগী ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত করে কাটিয়ে দেয়া। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে সেই তাওফীক দান করুন। আমীন। http://www.al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13495
|
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন