হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “আমার ছাহাবায়ে কিরা
ম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ প্রত্যেক আসমানের তারকা সদৃশ, উনাদের যে কাউকে যে কেউ অনুসরণ করবে সে হিদায়েত লাভ করবে।”
উল্লিখিত হাদীছ শরীফ-এ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে শ্রেষ্ঠ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করা হয়েছে। সুস্পষ্টভাবে উনাদেরকে তারকা বলা হয়েছে এবং হিদায়েতের মাপকাঠি হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি অন্য জিন-ইনসানের হিদায়েতের কেন্দ্রবিন্দু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম অর্থাৎ উনাদের অনুসরণই প্রকৃত হিদায়েত। সুবহানাল্লাহ!
প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি নকশায়ে নবী, মিছালে রসূল, মিছদাকে হাবীব, ক্বায়িম মাক্বামে রহমতুল্লিল আলামীন এ কথা আজ কারো অজানা নেই। একইরূপে উনার পবিত্র ছোহবত ইখতিয়ার যারা করেন তারা উনার ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ ও মুবারক তাছিরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নকশা-মিছাল-মিছদাকে পরিণত হন। অর্থাৎ উনারাও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো তারকা হয়ে যান। সুবহানাল্লাহ!
মূলত এই “তারকা” হওয়াটা প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার এক বিশেষ কারামত। যা বিভিন্ন আশিকিন-যাকিরিন-মুহিব্বিনদেরকে বিভিন্ন সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে অবলোকন করানো হয়। এমনই একটি মুবারক স্বপ্ন নিম্নে বর্ণিত হলো-
প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার একান্ত মুরীদ মুহম্মদ আরিফুর রহমান, যিনি কেন্দ্রীয় আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত-এর বিশিষ্ট আমীল। তিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক ভয়েস রুম “নূরুন আলা নূর” বিষয়ক খিদমতে দরবার শরীফ-এ রয়েছেন। তিনি একটি মুবারক স্বপ্ন কিছুদিন পূর্বে দেখেন। তিনি দেখেন, কিছু সাধারণ লোক সাধারণ পোশাক পরে দরবার শরীফ-এর প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করেন। অতঃপর লোকগুলো খানকা শরীফ-এ প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতুর রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার মুবারক ছোহবতে আসেন।
আগত লোকগুলো পবিত্র খানকা শরীফ-এ এসে নিজেদেরকে প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ক্বদম মুবারক-এ সোপর্দ করেন এবং হাত মুবারক-এ হাত রেখে বাইয়াত হন।
কিন' স্বপ্নদ্রষ্টা মুহম্মদ আরিফুর রহমান তিনি অত্যন্ত আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করেন, আগত লোকগুলো মুবারক হাতে বাইয়াত হওয়া মাত্র উজ্জ্বল তারকা হয়ে আকাশে চলে গেলেন। অবস্থা দর্শনে মুহম্মদ আরিফুর রহমান তিনি আকাশের পানে চেয়ে দেখলেন, আকাশে অসংখ্য তারকা চকচক করছে, কোনো কোনোটি অধিক পরিমাণে আলো বিচ্ছুরণ করছে। তিনি মনে মনে ভাবলেন, সারা আকাশ জুড়ে এতো উজ্জ্বল তারকা, তাহলে সকল তারকা বুঝি আমাদের পীর ভাই। হৃদয়পটে এ ধারণার উদয় হওয়া মাত্র গায়েব থেকে আওয়াজ ভেসে আসলো “এখানে শুধু পীর ভাইগণ নন পীর বোনেরাও আছেন।” সুবহানাল্লাহ!
আমাদের সকল পীরভাই ও বোনগণ ধন্য, যাদেরকে প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি মুরীদ হিসেবে কবুল করে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের হাক্বীক্বী মিছদাক হওয়ার তাওফীক দান করেছেন। তিনি আমাদের সকলকে দয়া ও ইহসান করে সারা বিশ্বে তারকা হিসেবে হিদায়েত ও তাজদীদের আলো ছড়ানোর তাওফীক দান করুন। আমীন।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=1886
ম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ প্রত্যেক আসমানের তারকা সদৃশ, উনাদের যে কাউকে যে কেউ অনুসরণ করবে সে হিদায়েত লাভ করবে।”
উল্লিখিত হাদীছ শরীফ-এ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে শ্রেষ্ঠ মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করা হয়েছে। সুস্পষ্টভাবে উনাদেরকে তারকা বলা হয়েছে এবং হিদায়েতের মাপকাঠি হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি অন্য জিন-ইনসানের হিদায়েতের কেন্দ্রবিন্দু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম অর্থাৎ উনাদের অনুসরণই প্রকৃত হিদায়েত। সুবহানাল্লাহ!
প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি নকশায়ে নবী, মিছালে রসূল, মিছদাকে হাবীব, ক্বায়িম মাক্বামে রহমতুল্লিল আলামীন এ কথা আজ কারো অজানা নেই। একইরূপে উনার পবিত্র ছোহবত ইখতিয়ার যারা করেন তারা উনার ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ ও মুবারক তাছিরে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নকশা-মিছাল-মিছদাকে পরিণত হন। অর্থাৎ উনারাও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো তারকা হয়ে যান। সুবহানাল্লাহ!
মূলত এই “তারকা” হওয়াটা প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার এক বিশেষ কারামত। যা বিভিন্ন আশিকিন-যাকিরিন-মুহিব্বিনদেরকে বিভিন্ন সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে অবলোকন করানো হয়। এমনই একটি মুবারক স্বপ্ন নিম্নে বর্ণিত হলো-
প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার একান্ত মুরীদ মুহম্মদ আরিফুর রহমান, যিনি কেন্দ্রীয় আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত-এর বিশিষ্ট আমীল। তিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক ভয়েস রুম “নূরুন আলা নূর” বিষয়ক খিদমতে দরবার শরীফ-এ রয়েছেন। তিনি একটি মুবারক স্বপ্ন কিছুদিন পূর্বে দেখেন। তিনি দেখেন, কিছু সাধারণ লোক সাধারণ পোশাক পরে দরবার শরীফ-এর প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করেন। অতঃপর লোকগুলো খানকা শরীফ-এ প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতুর রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার মুবারক ছোহবতে আসেন।
আগত লোকগুলো পবিত্র খানকা শরীফ-এ এসে নিজেদেরকে প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ক্বদম মুবারক-এ সোপর্দ করেন এবং হাত মুবারক-এ হাত রেখে বাইয়াত হন।
কিন' স্বপ্নদ্রষ্টা মুহম্মদ আরিফুর রহমান তিনি অত্যন্ত আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করেন, আগত লোকগুলো মুবারক হাতে বাইয়াত হওয়া মাত্র উজ্জ্বল তারকা হয়ে আকাশে চলে গেলেন। অবস্থা দর্শনে মুহম্মদ আরিফুর রহমান তিনি আকাশের পানে চেয়ে দেখলেন, আকাশে অসংখ্য তারকা চকচক করছে, কোনো কোনোটি অধিক পরিমাণে আলো বিচ্ছুরণ করছে। তিনি মনে মনে ভাবলেন, সারা আকাশ জুড়ে এতো উজ্জ্বল তারকা, তাহলে সকল তারকা বুঝি আমাদের পীর ভাই। হৃদয়পটে এ ধারণার উদয় হওয়া মাত্র গায়েব থেকে আওয়াজ ভেসে আসলো “এখানে শুধু পীর ভাইগণ নন পীর বোনেরাও আছেন।” সুবহানাল্লাহ!
আমাদের সকল পীরভাই ও বোনগণ ধন্য, যাদেরকে প্রাণপ্রিয় শায়খ, মহামান্য ইমাম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুদ্দা জিল্লুহুল আলী তিনি মুরীদ হিসেবে কবুল করে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের হাক্বীক্বী মিছদাক হওয়ার তাওফীক দান করেছেন। তিনি আমাদের সকলকে দয়া ও ইহসান করে সারা বিশ্বে তারকা হিসেবে হিদায়েত ও তাজদীদের আলো ছড়ানোর তাওফীক দান করুন। আমীন।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=1886

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন