যরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শান সম্পর্কে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-
الانبياء عليهم السلام احياء فى قبورهم.
অর্থ: “হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওজা শরীফ-এ জীবিত রয়েছেন।” (দায়লামী শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর দিন উম্মতের জন্য দুঃখ প্রকাশের দিন নয়। কারণ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে দিন ও যে তারিখে বিলাদত শরীফ লাভ করেছেন আবার সে দিন ও সে তারিখেই যমীন থেকে বিদায় নিয়েছেন। তাই উনার আগমন অর্থাৎ বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে আল্লাহ পাক উনার আখাসসুল খাছ নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা প্রত্যেক মাখলুকাত খাছ করে জিন-ইনসানের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
মূল কথা হলো, তিনি হচ্ছেন হায়াতুন নবী। অর্থাৎ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধুমাত্র পর্দার আড়ালে তাশরীফ নিয়েছেন। কাজেই নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর দিনে দুঃখ প্রকাশ করার প্রশ্নই আসতে পারেনা। শুধুমাত্র যারা বদ আক্বীদা বিশিষ্ট, বিদয়াতী ও গোমরাহ ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত তারাই উক্ত দিনে দুঃখ প্রকাশ করতে পারে বা দুঃখের দিন হিসেবে ঘোষণা করতে পারে।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফকে নিয়ামত মনে করে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে শুকরিয়া পালন ও খুশি উদযাপন করা প্রত্যেক উম্মতের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=1885
الانبياء عليهم السلام احياء فى قبورهم.
অর্থ: “হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের রওজা শরীফ-এ জীবিত রয়েছেন।” (দায়লামী শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর দিন উম্মতের জন্য দুঃখ প্রকাশের দিন নয়। কারণ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে দিন ও যে তারিখে বিলাদত শরীফ লাভ করেছেন আবার সে দিন ও সে তারিখেই যমীন থেকে বিদায় নিয়েছেন। তাই উনার আগমন অর্থাৎ বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে আল্লাহ পাক উনার আখাসসুল খাছ নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা প্রত্যেক মাখলুকাত খাছ করে জিন-ইনসানের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
মূল কথা হলো, তিনি হচ্ছেন হায়াতুন নবী। অর্থাৎ হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধুমাত্র পর্দার আড়ালে তাশরীফ নিয়েছেন। কাজেই নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর দিনে দুঃখ প্রকাশ করার প্রশ্নই আসতে পারেনা। শুধুমাত্র যারা বদ আক্বীদা বিশিষ্ট, বিদয়াতী ও গোমরাহ ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত তারাই উক্ত দিনে দুঃখ প্রকাশ করতে পারে বা দুঃখের দিন হিসেবে ঘোষণা করতে পারে।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফকে নিয়ামত মনে করে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসেবে শুকরিয়া পালন ও খুশি উদযাপন করা প্রত্যেক উম্মতের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=1885

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন