‘সুখের লাগি বাঁধিনু যে ঘর,
দুঃখের অনলে পুড়ে ছাই সে ঘর আমার।’
বাংলায় কবির এমন ছন্দ দেখতে পাওয়া যায়।
হ্যাঁ! সকলেরই চেষ্টা পার্থিব জীবনকে সুখময় করা। কিন' সে আশায় যে গুঁড়ে বালি। সুখের জন্য তো এ জীবন নয়। সুখের আশায় মানুষ সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে কিন' অট্টালিকায় সুখ খুঁজে পাওয়া যায় না। সুন্দর বিছানা তৈরি করে সুখ নিদ্রা তো হয় না। অর্থ-সম্পদের পাহাড় গড়েও সুখের নাগাল পাওয়া যায় না। তা হলে সুখের পায়রাটা কোথায়?
হ্যাঁ! কবি বলেন, “ইহকালে সুখের আশা নাই/পরকালে খুঁজিয়া দেখ তাই।” সুখের বিষয়টির ফায়সালা হয়ে গেছে। আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ-এ ঘোষণা করেন, “মানুষকে আমি সৃষ্টি করেছি ক্লেশের মধ্যে”। (সূরা বালাদ, আয়াত-৪)।
সুতরাং মানুষ এই পৃথিবীতে কষ্টে জীবনযাপন করবে এটাই আল্লাহ পাক-এর বিধান। ধনী-গরীব, যুবক-বৃদ্ধ, স্বাস্থ্যবান-রুগ্ণ কেউ কি সুখে আছে? যার অল্প আছে সে বেশি পাবার আশায় অল্পটুকুও ভোগ করে না। যার বেশি আছে তার আরও চাই। সুতরাং কেউই তার অর্জিত সম্পদ ভোগ করতে পারে না, সুখে নেই কেউ! হ্যাঁ, তবে যদি কেউ পার্থিব জীবনের ক্লেশটা মেনে নিয়ে আল্লাহ পাক-এর উপর নির্ভর করতে পারে সে এই পৃথিবীতেই ক্লেশকে জয় করে সুখী হতে পারে।
আসলে মানুষের জন্য আল্লাহ পাক অবিরাম সুখের আবাস পরকালের জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। তাহলে আমাদের এই পার্থিব সুখের সন্ধান না করে পরকালের চির সুখের চেষ্টা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয় কি? তবে পার্থিব সকল বাধা বিপত্তি কাটিয়ে পৃথিবীতে সুখময় জীবন অর্জন খুব সহজ ব্যাপার নয়। এর জন্য চাই আত্মার পবিত্রতা ও বিশুদ্ধতা।
গতানুগতিক জীবন যাপনে এটা সম্ভব নয়। এর জন্য আল্লাহ পাক-এর খালিছ ওলী’র নিকট বাইয়াত হয়ে যিকির অনুশীলন এবং ফায়েজ অর্জন করে বিশুদ্ধ আত্মা তথা সুখ অর্জন সম্ভব। সুখের অপর নাম হচ্ছে আত্মার প্রশান্তি। এটা অর্জিত হয় যিকিরের দ্বারা। যেটা আল্লাহ পাক কুরআন মজীদে ইরশাদ করেন, “সাবধান! জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক-এর যিকিরের দ্বারাই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে থাকে।” রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বর্তমান যামানার আল্লাহ পাক-এর লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ, মুজাদ্দিদ আযম। তাঁর দরবারে এসে যিকির-ফিকির করে দেখুন পার্থিব সুখ লাভ সম্ভব কী না!http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=48
দুঃখের অনলে পুড়ে ছাই সে ঘর আমার।’
বাংলায় কবির এমন ছন্দ দেখতে পাওয়া যায়।
হ্যাঁ! সকলেরই চেষ্টা পার্থিব জীবনকে সুখময় করা। কিন' সে আশায় যে গুঁড়ে বালি। সুখের জন্য তো এ জীবন নয়। সুখের আশায় মানুষ সুরম্য অট্টালিকা তৈরি করে কিন' অট্টালিকায় সুখ খুঁজে পাওয়া যায় না। সুন্দর বিছানা তৈরি করে সুখ নিদ্রা তো হয় না। অর্থ-সম্পদের পাহাড় গড়েও সুখের নাগাল পাওয়া যায় না। তা হলে সুখের পায়রাটা কোথায়?
হ্যাঁ! কবি বলেন, “ইহকালে সুখের আশা নাই/পরকালে খুঁজিয়া দেখ তাই।” সুখের বিষয়টির ফায়সালা হয়ে গেছে। আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ-এ ঘোষণা করেন, “মানুষকে আমি সৃষ্টি করেছি ক্লেশের মধ্যে”। (সূরা বালাদ, আয়াত-৪)।
সুতরাং মানুষ এই পৃথিবীতে কষ্টে জীবনযাপন করবে এটাই আল্লাহ পাক-এর বিধান। ধনী-গরীব, যুবক-বৃদ্ধ, স্বাস্থ্যবান-রুগ্ণ কেউ কি সুখে আছে? যার অল্প আছে সে বেশি পাবার আশায় অল্পটুকুও ভোগ করে না। যার বেশি আছে তার আরও চাই। সুতরাং কেউই তার অর্জিত সম্পদ ভোগ করতে পারে না, সুখে নেই কেউ! হ্যাঁ, তবে যদি কেউ পার্থিব জীবনের ক্লেশটা মেনে নিয়ে আল্লাহ পাক-এর উপর নির্ভর করতে পারে সে এই পৃথিবীতেই ক্লেশকে জয় করে সুখী হতে পারে।
আসলে মানুষের জন্য আল্লাহ পাক অবিরাম সুখের আবাস পরকালের জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। তাহলে আমাদের এই পার্থিব সুখের সন্ধান না করে পরকালের চির সুখের চেষ্টা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয় কি? তবে পার্থিব সকল বাধা বিপত্তি কাটিয়ে পৃথিবীতে সুখময় জীবন অর্জন খুব সহজ ব্যাপার নয়। এর জন্য চাই আত্মার পবিত্রতা ও বিশুদ্ধতা।
গতানুগতিক জীবন যাপনে এটা সম্ভব নয়। এর জন্য আল্লাহ পাক-এর খালিছ ওলী’র নিকট বাইয়াত হয়ে যিকির অনুশীলন এবং ফায়েজ অর্জন করে বিশুদ্ধ আত্মা তথা সুখ অর্জন সম্ভব। সুখের অপর নাম হচ্ছে আত্মার প্রশান্তি। এটা অর্জিত হয় যিকিরের দ্বারা। যেটা আল্লাহ পাক কুরআন মজীদে ইরশাদ করেন, “সাবধান! জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক-এর যিকিরের দ্বারাই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে থাকে।” রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বর্তমান যামানার আল্লাহ পাক-এর লক্ষ্যস্থল ওলী আল্লাহ, মুজাদ্দিদ আযম। তাঁর দরবারে এসে যিকির-ফিকির করে দেখুন পার্থিব সুখ লাভ সম্ভব কী না!http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=48
 
 
 
 
 
 
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন