হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বর্ণনা করেন। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্্ নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের নিয়তে রমাদ্বান শরীফ-এর রোযা রাখবে তার পূর্বের গুণাহসমূহ মাফ করা হবে এবং যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের নিয়তে রমাদ্বান শরীফ-এর রাত্রি ইবাদতে কাটাবে তাঁরও পূর্বের গুণাহসমূহ মাফ করা হবে এবং যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের নিয়তে ক্বদরের রাত্রি ইবাদতে কাটাবে তার পূর্বকৃত গুনাহসমূহ ক্ষমা করা হবে।” (মুত্তাফাকুন আলাইহি)
তিনি আরো বর্ণনা করেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘মানব সন্তানের প্রতিটি নেক আমল দশ গুণ হতে সাত শত গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হয়ে থাকে। রোযাদারের জন্য দু’টি আনন্দ রয়েছে। একটি, ইফতারের সময় এবং অপরটি- বেহেশতে আপন পরওয়ারদিগার-এর দীদার লাভের সময়। আর নিশ্চয়ই রোযাদারের মুখের সুঘ্রাণ আল্লাহ পাক-এর নিকট মেশকের খুশবু অপেক্ষাও অধিক সুবাসযুক্ত।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “রোযা এবং কুরআন শরীফ (কিয়ামতে) আল্লাহ পাক-এর বান্দার জন্য সুপারিশ করবে।” (বাইহাক্বী শরীফ)
এ মুবারক মাসে আল্লাহ পাক-এর সন'ষ্টির উদ্দেশ্যে একটি নফল আমল অন্যান্য মাসে একটি ফরয আমলে নেকীর সমান এবং একটি ফরয আমল অন্যান্য মাসে সত্তরটি ফরয আমলের নেকীর সমান। কিন' পাপের ক্ষেত্রে একটি পাপই লিখা হয়ে থাকে। (সুবহানআল্লাহ)
এ মাসের ফাযায়েল ফযীলত বর্ণনা করে কখনই শেষ করা যাবে না। সকল মুসলমানের উচিত এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করা এবং দোয়া খায়ের ও দান খয়রাত করা।
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে যামানার মুজাদ্দিদ, মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী এবং উনার পবিত্র আহলিয়া হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহাল আলীয়া এবং উনাদের নূরী আওলাদগণের মুবারক উছীলায় এই মুবারক মাসের যথাযথ তাযীম, তাকরীম ও এর হাক্বীক্বী হক্ব আদায় করার তাওফিক দান করুন। (আমীন)
তিনি আরো বর্ণনা করেন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘মানব সন্তানের প্রতিটি নেক আমল দশ গুণ হতে সাত শত গুণ পর্যন্ত বাড়ানো হয়ে থাকে। রোযাদারের জন্য দু’টি আনন্দ রয়েছে। একটি, ইফতারের সময় এবং অপরটি- বেহেশতে আপন পরওয়ারদিগার-এর দীদার লাভের সময়। আর নিশ্চয়ই রোযাদারের মুখের সুঘ্রাণ আল্লাহ পাক-এর নিকট মেশকের খুশবু অপেক্ষাও অধিক সুবাসযুক্ত।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “রোযা এবং কুরআন শরীফ (কিয়ামতে) আল্লাহ পাক-এর বান্দার জন্য সুপারিশ করবে।” (বাইহাক্বী শরীফ)
এ মুবারক মাসে আল্লাহ পাক-এর সন'ষ্টির উদ্দেশ্যে একটি নফল আমল অন্যান্য মাসে একটি ফরয আমলে নেকীর সমান এবং একটি ফরয আমল অন্যান্য মাসে সত্তরটি ফরয আমলের নেকীর সমান। কিন' পাপের ক্ষেত্রে একটি পাপই লিখা হয়ে থাকে। (সুবহানআল্লাহ)
এ মাসের ফাযায়েল ফযীলত বর্ণনা করে কখনই শেষ করা যাবে না। সকল মুসলমানের উচিত এ মাসে বেশি বেশি ইবাদত করা এবং দোয়া খায়ের ও দান খয়রাত করা।
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে যামানার মুজাদ্দিদ, মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী এবং উনার পবিত্র আহলিয়া হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহাল আলীয়া এবং উনাদের নূরী আওলাদগণের মুবারক উছীলায় এই মুবারক মাসের যথাযথ তাযীম, তাকরীম ও এর হাক্বীক্বী হক্ব আদায় করার তাওফিক দান করুন। (আমীন)
 
 
 
 
 
 
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন