মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
والذين اتبعوهم باحسان رضى الله عنهم ورضوا عنه .
অর্থ: “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতিও সন্তুষ্ট এবং তারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট।”
‘আখির’ শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘শেষ’। আর ‘চাহার শোম্বাহ’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে ‘ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার’।
পবিত্র ছফর মাসের ‘শেষ বুধবার’ দিনটি সারাবিশ্বে ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ হিসেবে মশহুর। সেদিন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম তিনি দীর্ঘদিন অসুস্থতাকে গ্রহণ করার পর সুস্থতাকে গ্রহণ করেন, গোসল করেন এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে আহার করেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে মুবারক ছোহবত দান করেন এতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা খুশি হয়ে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে হাদিয়া মুবারক পেশ করেন এবং আলাদাভাবে গরিব-মিসকীনদেরও কিছু দান খয়রাত করেন।
এটাই মূলত পবিত্র ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ শরীফ উনার মূল বিষয়। তাই পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ পালন করা খাছ ‘সুন্নতে ছাহাবা’। আর এটাকে বিদয়াত বলা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
অর্থ: “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের প্রতিও সন্তুষ্ট এবং তারাও মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট।”
‘আখির’ শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘শেষ’। আর ‘চাহার শোম্বাহ’ ফার্সী শব্দ। যার অর্থ হচ্ছে ‘ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার’।
পবিত্র ছফর মাসের ‘শেষ বুধবার’ দিনটি সারাবিশ্বে ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ হিসেবে মশহুর। সেদিন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম তিনি দীর্ঘদিন অসুস্থতাকে গ্রহণ করার পর সুস্থতাকে গ্রহণ করেন, গোসল করেন এবং হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে আহার করেন। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে মুবারক ছোহবত দান করেন এতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা খুশি হয়ে যার যার সামর্থ্য অনুযায়ী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে হাদিয়া মুবারক পেশ করেন এবং আলাদাভাবে গরিব-মিসকীনদেরও কিছু দান খয়রাত করেন।
এটাই মূলত পবিত্র ‘আখিরী চাহার শোম্বাহ’ শরীফ উনার মূল বিষয়। তাই পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ পালন করা খাছ ‘সুন্নতে ছাহাবা’। আর এটাকে বিদয়াত বলা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।
 

 
 
 
 
 
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন