পবিত্র ছফর শরীফ মাস হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার মাস। হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ফযীলত সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয হচ্ছে, আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শুরা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ-২৩)
মূলত, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতই হচ্ছে ঈমান। সুবহানাল্লাহ! তিরমিযী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত কর। কেননা তিনি তোমাদের প্রতি খাদ্য সামগ্রীসহ সর্ব প্রকার নিয়ামত দানের মাধ্যমে অনুগ্রহ করে থাকেন। আর আমাকে মুহব্বত কর মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে। যেহেতু আমি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব। আর আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত কর আমার মুহব্বতে।” ‘মুসনাদ আহমদ বিন হাম্বল’- উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার দরজা মুবারক ধরে বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, সাবধান! আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হলেন তোমাদের জন্য হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতির ন্যায়। যে তাতে আরোহন করবে, সে রক্ষা পাবে। আর যে তা হতে পশ্চাতে থাকবে সে ধ্বংস হবে।” হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার অর্থই হচ্ছে স্বয়ং সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করা এবং উনার রেযামন্দি মুবারক উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার মা’রিফাত-মুহব্বত অর্জন করা। সকলের তা নছীব হোক। আমীন।
মূলত, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতই হচ্ছে ঈমান। সুবহানাল্লাহ! তিরমিযী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত কর। কেননা তিনি তোমাদের প্রতি খাদ্য সামগ্রীসহ সর্ব প্রকার নিয়ামত দানের মাধ্যমে অনুগ্রহ করে থাকেন। আর আমাকে মুহব্বত কর মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বতে। যেহেতু আমি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব। আর আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত কর আমার মুহব্বতে।” ‘মুসনাদ আহমদ বিন হাম্বল’- উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার দরজা মুবারক ধরে বলেছেন, আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, সাবধান! আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হলেন তোমাদের জন্য হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতির ন্যায়। যে তাতে আরোহন করবে, সে রক্ষা পাবে। আর যে তা হতে পশ্চাতে থাকবে সে ধ্বংস হবে।” হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবার কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করার অর্থই হচ্ছে স্বয়ং সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করা এবং উনার রেযামন্দি মুবারক উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক উনার মা’রিফাত-মুহব্বত অর্জন করা। সকলের তা নছীব হোক। আমীন।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন