পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ’ উনার ২৯ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথী অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা কাফিরদের প্রতি কঠোর। নিজেদের পরস্পরের মধ্যে সহানুভূতিশীল। মহান আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি মুবারক কামানায় উনারা রুকূ ও সিজদাবনত। উনাদের মুখমÐলে রয়েছে সিজদার চিহ্ন।” উনাদের এরূপ অবস্থার বর্ণনা পবিত্র তাওরাত শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে।
উক্ত ‘পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ’ উনার ২৯ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “কেবল কাফিরেরাই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে।”
‘পবিত্র সূরা হাদীদ শরীফ’ উনার ১০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সকলকে হুসনা তথা উত্তম পরিণতির ওয়াদা দিয়েছেন।” সুবহানাল্লাহ!
‘পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ’ উনার ১০১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “যাঁদের জন্য আমার তরফ থেকে হুসনা তথা উত্তম পরিণতির ফায়ছালা হয়ে গেছে উনাদেরকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে।
‘পবিত্র সূরা তওবা শরীফ’ উনার ১০০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মুহাজির ও আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যাঁরা (ঈমান গ্রহণের দিক থেকে) অগ্রগামী ও প্রথম উনারা এবং উনাদেরকে যাঁরা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, উনাদের সকলের প্রতি মহান আল্লাহ পাক তিনি সন্তুষ্ট উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পেরেছেন। উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি এরূপ বেহেশত নির্ধারণ করে রেখেছেন, যার নি¤œদেশ দিয়ে ঝর্ণা প্রবাহিত থাকবে। সেই বেহেশতে উনারা সর্বদা অবস্থান করবেন। এটা উনাদের জন্য বিরাট-বড় সফলতা।” সুবহানাল্লাহ!
‘পবিত্র সূরা হুজুরাত শরীফ’ উনার ৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরসমূহকে তাক্বওয়ার জন্য পছন্দ করেছেন এবং উনাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহা প্রতিদান।”
উক্ত ‘পবিত্র হুজুরাত শরীফ’ উনার ৭ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে ঈমানকে প্রিয় ও সুশোভিত করে দিয়েছেন। আর কুফর, পাপাচার ও নাফরমানী উনাদের নিকট অপ্রিয় করে দিয়েছেন।”
‘পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ’ উনার ১১০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই হলেন সর্বোত্তম উম্মত। মানুষের মধ্য থেকে উনাদেরকে বের করা হয়েছে এজন্য যে, উনারা সৎ কাজের আদেশ প্রদান করবেন এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবেন।”
‘পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ’ উনার ১৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান এনেছেন, তোমরাও তদ্রƒপ ঈমান আনো।”
উক্ত পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১৩৭ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মানুষেরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনে, তবেই তারা হিদায়েত লাভ করবে।
এমনিভাবে সম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আরো বহু আয়াত শরীফ রয়েছে যার দ্বারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ছানা-ছিফত, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান বর্ণনা করা হয়েছে।
উক্ত ‘পবিত্র সূরা ফাত্হ শরীফ’ উনার ২৯ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “কেবল কাফিরেরাই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে।”
‘পবিত্র সূরা হাদীদ শরীফ’ উনার ১০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সকলকে হুসনা তথা উত্তম পরিণতির ওয়াদা দিয়েছেন।” সুবহানাল্লাহ!
‘পবিত্র সূরা আম্বিয়া শরীফ’ উনার ১০১নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “যাঁদের জন্য আমার তরফ থেকে হুসনা তথা উত্তম পরিণতির ফায়ছালা হয়ে গেছে উনাদেরকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে।
‘পবিত্র সূরা তওবা শরীফ’ উনার ১০০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মুহাজির ও আনছার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে যাঁরা (ঈমান গ্রহণের দিক থেকে) অগ্রগামী ও প্রথম উনারা এবং উনাদেরকে যাঁরা উত্তমভাবে অনুসরণ করবে, উনাদের সকলের প্রতি মহান আল্লাহ পাক তিনি সন্তুষ্ট উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পেরেছেন। উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি এরূপ বেহেশত নির্ধারণ করে রেখেছেন, যার নি¤œদেশ দিয়ে ঝর্ণা প্রবাহিত থাকবে। সেই বেহেশতে উনারা সর্বদা অবস্থান করবেন। এটা উনাদের জন্য বিরাট-বড় সফলতা।” সুবহানাল্লাহ!
‘পবিত্র সূরা হুজুরাত শরীফ’ উনার ৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরসমূহকে তাক্বওয়ার জন্য পছন্দ করেছেন এবং উনাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহা প্রতিদান।”
উক্ত ‘পবিত্র হুজুরাত শরীফ’ উনার ৭ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অন্তরে ঈমানকে প্রিয় ও সুশোভিত করে দিয়েছেন। আর কুফর, পাপাচার ও নাফরমানী উনাদের নিকট অপ্রিয় করে দিয়েছেন।”
‘পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ’ উনার ১১০ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই হলেন সর্বোত্তম উম্মত। মানুষের মধ্য থেকে উনাদেরকে বের করা হয়েছে এজন্য যে, উনারা সৎ কাজের আদেশ প্রদান করবেন এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবেন।”
‘পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ’ উনার ১৩ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান এনেছেন, তোমরাও তদ্রƒপ ঈমান আনো।”
উক্ত পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১৩৭ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মানুষেরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনে, তবেই তারা হিদায়েত লাভ করবে।
এমনিভাবে সম্মানিত কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আরো বহু আয়াত শরীফ রয়েছে যার দ্বারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ছানা-ছিফত, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান বর্ণনা করা হয়েছে।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন