##পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “দেশ বা মাতৃভূমিকে মুহব্বত করা পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ।”
তাই এদেশবাসী মুসলমান তাদের উচিত- দেশের জন্য যাঁরা প্রকৃতপক্ষে প্রাণ দিয়েছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা, তাদের উপকার করার চেষ্টা করা। কারণ মহান স্বাধীনতা লাভে তাদের অশেষ অবদান রয়ে গেছে।
মহান বিজয় দিবসে মুসলমান সরকার ও জনগণের করণীয় :::
আমরা মুসলমান। পবিত্র ইসলাম আমাদের পবিত্র দ্বীন। আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম মুতাবিক মৃত্যুর পর প্রত্যেক বান্দা ও বান্দি- ‘হয় কবরে আযাবে থাকে’ অথবা ‘সুখে থাকে।’
সেক্ষেত্রে জীবিতরা যদি মৃতদের উপকার করতে চায় তাহলে মৃতের জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা; তবে সে দোয়ার উসীলায় মহান আল্লাহ পাক তিনি কবরের আযাব ক্ষমা করে দেন। আর আযাব না থাকলে বান্দা বা বান্দীর প্রতি নিয়ামত আরো বাড়িয়ে দেন। সুবহানাল্লাহ!
মুসলমান হিসেবে আমাদের সকলের উচিত- দেশের জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে তাদের জন্য পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার খিলাফ তর্জ-তরীক্বায় নয়; অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনার মাধ্যমে নয়; বরং শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দেয়া ।
বায়হাক্বী শরীফ’ কিতাব উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন মৃত ব্যক্তির আত্মীয়-স্বজন, শুভাকাঙ্খীরা মৃত ব্যক্তির জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ খতম, দোয়া-ইস্তিগফার ও পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে মৃত ব্যক্তির নামে ছওয়াব রেসানী করে বা বখশায়ে দেয় তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনারা উক্ত নেকীগুলো বেহেস্তী মখমলের রুমালে জড়িয়ে মৃত ব্যক্তির নিকট পেশ করেন। মৃত ব্যক্তিরা তা দেখে খুশি হন।” সুবহানাল্লাহ!
খালি পায়ে চলা, স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারে ফুল দেয়া, গান-বাজনা করা, বেপর্দা-বেহায়াপনাজনিত অনুষ্ঠান দ্বারা যারা জীবিত তারা কঠিন গুনাহে গুনাহগার হয় অর্থাৎ কবীরা ও কুফরী গুনাহে গুনাহগার হয়।
আর যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে কবরে শুয়ে আছে তাদের কোনই উপকার হয় না। বরং তারা এসব কাজের জন্য ভীষণ লজ্জিত হয় ও কষ্ট পায়। কারণ তারা সবই দেখতে পায়। কেবলমাত্র তারা নির্বাক বলেই কিছু বলতে পারে না।
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- দেশের স্বাধীনতার জন্য যে সকল মুসলমানরা প্রাণ দিয়েছে তাদের জন্য পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার খিলাফ তর্জ-তরীক্বায় নয়; অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনার মাধ্যমে নয়; বরং পবিত্র শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত করার মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দিয়ে তাদের উপকার করা।
মূল কথা হলো- সরকার ও জনগণ সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- শাহরুল আ’যম মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা এবং উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার হারাম-নাজায়িয ও শরীয়ত বিরোধী কাজ থেকে নিজে বিরত থাকা ও জনগণকে বিরত রাখা। বেদ্বীনী ও বদদ্বীনী সর্বপ্রকার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ মুতাবিক দেশ পরিচালনা করা।
পাশাপাশি দেশের জন্য যে সকল মুসলমান উনারা প্রাণ দিয়েছেন উনাদের জন্য শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ, তওবা-ইস্তিগফার ও দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দেয়া।
তাই এদেশবাসী মুসলমান তাদের উচিত- দেশের জন্য যাঁরা প্রকৃতপক্ষে প্রাণ দিয়েছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা, তাদের উপকার করার চেষ্টা করা। কারণ মহান স্বাধীনতা লাভে তাদের অশেষ অবদান রয়ে গেছে।
মহান বিজয় দিবসে মুসলমান সরকার ও জনগণের করণীয় :::
আমরা মুসলমান। পবিত্র ইসলাম আমাদের পবিত্র দ্বীন। আর পবিত্র দ্বীন ইসলাম মুতাবিক মৃত্যুর পর প্রত্যেক বান্দা ও বান্দি- ‘হয় কবরে আযাবে থাকে’ অথবা ‘সুখে থাকে।’
সেক্ষেত্রে জীবিতরা যদি মৃতদের উপকার করতে চায় তাহলে মৃতের জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা; তবে সে দোয়ার উসীলায় মহান আল্লাহ পাক তিনি কবরের আযাব ক্ষমা করে দেন। আর আযাব না থাকলে বান্দা বা বান্দীর প্রতি নিয়ামত আরো বাড়িয়ে দেন। সুবহানাল্লাহ!
মুসলমান হিসেবে আমাদের সকলের উচিত- দেশের জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে তাদের জন্য পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার খিলাফ তর্জ-তরীক্বায় নয়; অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনার মাধ্যমে নয়; বরং শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দেয়া ।
বায়হাক্বী শরীফ’ কিতাব উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন মৃত ব্যক্তির আত্মীয়-স্বজন, শুভাকাঙ্খীরা মৃত ব্যক্তির জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ খতম, দোয়া-ইস্তিগফার ও পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ পাঠ করে মৃত ব্যক্তির নামে ছওয়াব রেসানী করে বা বখশায়ে দেয় তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনারা উক্ত নেকীগুলো বেহেস্তী মখমলের রুমালে জড়িয়ে মৃত ব্যক্তির নিকট পেশ করেন। মৃত ব্যক্তিরা তা দেখে খুশি হন।” সুবহানাল্লাহ!
খালি পায়ে চলা, স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারে ফুল দেয়া, গান-বাজনা করা, বেপর্দা-বেহায়াপনাজনিত অনুষ্ঠান দ্বারা যারা জীবিত তারা কঠিন গুনাহে গুনাহগার হয় অর্থাৎ কবীরা ও কুফরী গুনাহে গুনাহগার হয়।
আর যাঁরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়ে কবরে শুয়ে আছে তাদের কোনই উপকার হয় না। বরং তারা এসব কাজের জন্য ভীষণ লজ্জিত হয় ও কষ্ট পায়। কারণ তারা সবই দেখতে পায়। কেবলমাত্র তারা নির্বাক বলেই কিছু বলতে পারে না।
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- দেশের স্বাধীনতার জন্য যে সকল মুসলমানরা প্রাণ দিয়েছে তাদের জন্য পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার খিলাফ তর্জ-তরীক্বায় নয়; অর্থাৎ গান-বাজনা, বেপর্দা-বেহায়াপনার মাধ্যমে নয়; বরং পবিত্র শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করে, তওবা-ইস্তিগফার করে, দোয়া-মুনাজাত করার মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দিয়ে তাদের উপকার করা।
মূল কথা হলো- সরকার ও জনগণ সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- শাহরুল আ’যম মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনাকে তা’যীম-তাকরীম করা এবং উনার সম্মানার্থে সর্বপ্রকার হারাম-নাজায়িয ও শরীয়ত বিরোধী কাজ থেকে নিজে বিরত থাকা ও জনগণকে বিরত রাখা। বেদ্বীনী ও বদদ্বীনী সর্বপ্রকার কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের নির্দেশ মুতাবিক দেশ পরিচালনা করা।
পাশাপাশি দেশের জন্য যে সকল মুসলমান উনারা প্রাণ দিয়েছেন উনাদের জন্য শরয়ী তর্জ-তরীক্বা মুতাবিক অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম, পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ, তওবা-ইস্তিগফার ও দোয়া-মুনাজাত উনাদের মাধ্যমে মাগফিরাত কামনা করে শহীদদের রূহে ছওয়াব বখশিয়ে দেয়া।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন