728x90 AdSpace

  • Latest News

    মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যিদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৭ তারিখ। যা সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।

    সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সব সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।


     মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যিদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৭ তারিখ। সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!

    অথচ দুঃখজনক হলেও সত্য যে, উম্মাহর উপলব্ধি নেই যে- সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি উম্মাহর জন্য কত বড় রহমত, বরকত, মাগফিরাত, নাজাত ও হিফাযতের কারণ। সুবহানাল্লাহ!

    উল্লেখ্য, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ইমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নাম হচ্ছেন- জা’ফর। যার অর্থ ‘সাগর’ বা ‘জামিউন নিসবত’। 

    সত্যিকার অর্থে তিনি ছিলেন পবিত্র ইলম, পবিত্র আক্বল, পবিত্র সমঝে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মা’রিফাত-মুহব্বত মুবারক প্রাপ্তিতে সাগরতুল্য তথা জামিউন নিসবত। ‘ছাদিক্ব¡’ হচ্ছেন উনার খাছ লক্বব মুবারক। 

    সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন মুস্তাজাবুদ দাওয়াত। 
    যাঁর প্রতিটি দোয়া মুবারক বা আরজু কবুল করা হয় উনাকে মুস্তাজাবুদ দাওয়াত বলা হয়। তিনি যখন যা দোয়া মুবারক করতেন, তখন তা-ই কবুল হতো। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!

    ইমামুল মুহসিনীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন ‘ছহিবে কুন ফাইয়াকুন’ উনার অধিকারী। মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অতীব নৈকট্য ও তায়াল্লুকপ্রাপ্ত এমন অনেক ওলীআল্লাহ রয়েছেন উনারা যা হতে বলেন- সেটাই হয়। সুবহানাল্লাহ!

    সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন ‘ইমামুল মুহসিনীন’। অর্থাৎ তদানীন্তন সময়ের সকল ‘মুহসিন’ ব্যক্তিগণ উনাদের ইমাম। 

    ‘মুহসিন’ হচ্ছেন- মু’মিন মুসলমানগণ উনাদের মধ্যে বিশেষ এক শ্রেণীর ব্যক্তিত্ব। উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা স্বয়ং আহকামুল হাকিমীন মহান আল্লাহ পাক তিনিই বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মুবারক সম্মানিত মুহসিন বান্দাগণ উনাদের নিকটবর্তী।” সুবহানাল্লাহ!

    আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার একখানা বিশেষ লক্বব মুবারক হচ্ছেন- ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’। ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’ অর্থ- ছিদ্দীক্বীনগণ উনাদের ইমাম। তদানীন্তন সময়ের সকল হযরত ইমাম, মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা উনাকে ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’ লক্বব মুবারক দ্বারা সম্বোধন করতেন। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!

    মহান আল্লাহ পাক তিনি ছিদ্দীক্বগণ উনাদের শান মুবারক-এ বলেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি নবী, ছিদ্দীক্ব, শহীদ এবং ছলিহীনগণ উনাদেরকে বিশেষ নিয়ামত মুবারক হাদিয়া করেছেন। আর উনারাই হচ্ছেন উত্তম সঙ্গী।”
    ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন ‘আজওয়াদুন নাস’ তথা সকলের চেয়ে সর্বাধিক দানশীল। সুবহানাল্লাহ!

    ‘সুলত্বানুল মাশায়িখ’ অর্থ- সমস্ত শায়েখ বা মুর্শিদগণ উনাদের বাদশাহ। ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি তদানীন্তন সময়ের সকল হযরত ইমাম-মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনাদের সুলত্বান বা বাদশাহ ছিলেন। উনার ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক ছাড়া কেউই তাকমীলে বা পূর্ণতায় পৌঁছতে পারতেন না। 

    সে কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান হতে মহান আল্লাহ পাক উনার আশিক ব্যক্তিগণ উনারা উনার মুবারক ছোহবতে থেকে সেই খাছ ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিলের জন্য পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে জমায়েত হতেন।

     স্বয়ং ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল হুদা, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, ইমামে আ’যম হযরত আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সেই খাছ নিয়ামত মুবারক হাছিলের জন্য সুদূর কুফা থেকে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে চলে আসতেন এবং উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ার করতেন। সুবহানাল্লাহ!

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে ওয়ারিছস্বত্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাবার সম্পত্তিতে সন্তানের ওয়ারিছস্বত্ব রয়েছে। বাবা সম্পদ বেশি রেখে গেলে এবং সন্তান সে সম্পদের সদ্ব্যবহার করলে সহজেই সমৃদ্ধশালী হয় এবং সুখী জীবন লাভ করতে সমর্থ হয়। পক্ষান্তরে সন্তান যদি বাবার সম্পদের সদ্ব্যবহার না করে, তাহলে সে অনিবার্যভাবে দিন দিন ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এক সময় নিঃশেষ হয়ে যায়। 

    অপরদিকে সমাজে এমনও লোক আছে, যারা তন্ন তন্ন করে ওয়ারিছ হিসেবে বাবার রেখে যাওয়া সম্পদের চূড়ান্ত সন্ধান চালায় এবং উহার সংরক্ষণ ও বিস্তারের জন্য কোশেশ করে। ফলতঃ এরা লাভবান হয় এবং সমৃদ্ধশালী ও উন্নত জীবনযাপনে সমর্থ হয়।
     
    পক্ষান্তরে সমাজে এমনও লোক রয়েছে, যারা ওয়ারিছ হিসেবে পিতার রেখে যাওয়া সম্পদের খবর জানে না; এমনকি জানার জন্য কোনো খোঁজও চালায় না। এমনকি খোঁজ নিয়ে ওয়ারিছ সম্পত্তির খবর জেনে তার সদ্বব্যবহার করে সে যে চলমান অভাব-অনটন, সমস্যা-সঙ্কট থেকে মুক্তি লাভ করে শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ জীবনযাপনে সমর্থ হতে পারে- এ বিষয়েও কোনো আগ্রহ দেখায় না। এরূপ ব্যক্তিদের সম্পর্কেই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তারা গাফিলদের অন্তর্ভুক্ত।”


    মুবারক ক্বওল শরীফ রয়েছেন, ‘তাফসীর তথা দ্বীন ওই ব্যক্তি বেশি বুঝে, যে দুনিয়া বেশি বোঝে’। 

    এক্ষেত্রে বলার অবকাশ রয়েছে যে, আজ বাংলাদেশের সম্পদ যেভাবে ভারতসহ কাফির দেশগুলো লুটেপুটে নিচ্ছে, উগ্র হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার ভারতের ক্ষমতায় আসার পর ভারতীয় মুশরিকরা যেভাবে সহস্রাধিক দাঙ্গা বাঁধিয়ে অসংখ্য মুসলমানকে শহীদ করেছে ও করছে; আর যালিম হায়েনা বার্মিজ বৌদ্ধ সরকার নিরীহ রোহিঙ্গা মুসলমানদেরকে নির্বিচারে শহীদ করছে, কাশ্মীরে যুগ যুগ ধরে মুসলমানদেরকে শহীদ করছে ভারতীয় হায়েনারা, হানাদার ইসরাইল অর্ধ শতাব্দীর অধিককাল ধরে ফিলিস্তিনে নির্মম ও পাশবিক হত্যাকা- চালিয়ে যাচ্ছে, হানাদার আমেরিকানরা হযরত বড়পীর সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ইরাক দখল করে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে, কুচক্রী খ্রিস্টানরা ইন্দোনেশিয়া ও সুদানকে খ-িত করে দিয়েছে; মিশর, লিবিয়া ও সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ বাঁধিয়েছে; সউদী আরব, দুবাই, কুয়েত, কাতার তথা গোটা মধ্যপ্রাচ্যকে কব্জা করে শুষে শুষে খাচ্ছে। 

    কিন্তু মুসলমানদের তো এমন অবস্থা হওয়ার কথা ছিল না। আজ মুসলমানরা যে দুর্বল অবস্থায় আছে- এ অবস্থায় তো থাকার কথা ছিল না। মুসলমান তো উত্তরাধিকার সূত্রে চূড়ান্ত ক্ষমতা ও অতুল সম্পদের অধিকারী। 

    এদিকে সমস্ত ইহুদী ও বিধর্মী নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যম অবাধে, নির্লজ্জভাবে ব্যার্থ হলো। পাশাপাশি ইংরেজ পদলেহী তথাকথিত শিক্ষিত সমাজও নিজেদের অজ্ঞতা ও অথর্বতা প্রকটভাবে জানান দিলো। কথিত সুশীল সমাজ, প্রশাসনসহ অন্য স্তম্ভ সংশ্লিষ্ট সবাই একই পথে হাঁটলো। নাঊযুবিল্লাহ! 

    তারা যথাযথভাবে আলোড়িত, আন্দোলিত, আনন্দিত, উচ্ছ্বসিত, উদ্বেলিত হতে পারলো না। নাঊযুবিল্লাহ!

    মুসলমানদের মাঝে তাশরীফ রেখেছেন, সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি। 

    উনাকে নিয়ামত মুবারক হিসেবে মুসলমানদের জন্য হাদিয়া মুবারক করেছেন স্বয়ং আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! 

    উল্লেখ্য, তিনি সম্মানিত ১২ ইমাম উনাদের মধ্যে অন্যতম একজন।

    বলাবাহুল্য, সমগ্র পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দ্বারা এটাই সুস্পষ্ট প্রতিভাত ও প্রমাণিত হয় যে, মুসলমানদের নাজাতের, সমৃদ্ধির, শক্তির, সুখ-শান্তির জন্য রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ওয়ারিছস্বত্ব হিসেবে হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। তথা ওয়ারিছস্বত্ব হিসেবে রেখে গেছেন। সুবহানাল্লাহ! 

    কিন্তু আজকের মুসলমানরা তাদের সে ওয়ারিছস্বত্বের মূল্য বুঝছে না তথা সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মূল্যায়ন করছে না। ফলতঃ চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মূলত, যা হওয়ার কোনো কথাই ছিল না।

    প্রসঙ্গত,  মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যিদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৭ তারিখ। এ মহান দিবস উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত, খুলুছিয়ত, জওক, শওক ও আদবের সাথে পালন করলে তা উম্মাহর জন্য কত ফযীলত নাজাত, নিয়ামতের কারণ হবে তা কল্পনা করা দুঃসাধ্য। বিপরীত দিকে যারা উনার সম্পর্কে অজ্ঞতা ও আদবহীনতার পরিচয় দিবে তারাও যে কত হালাক তা চিন্তা করাও দুঃসাধ্য। নাঊযুবিল্লাহ মিন যালিক!

    মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার এবং উনার সম্মানিত হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক উসীলায় ও ফায়েয বরকতে মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহিমান্বিত এ দিবস যথাযথভাবে পালনের ও ফযীলত, মাগফিরাত ও নিয়ামত হাছিলের তাওফীক দান করুন। আমীন।
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: মহিমান্বিত, মহাপবিত্র এবং রহমত, বরকত ও সাকীনাযুক্ত সাইয়্যিদুল আসইয়াদ সাইয়্যিদুশ শুহূর শাহরুল আ’যম রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১৭ তারিখ। যা সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। Rating: 5 Reviewed By: Unknown
    Scroll to Top