‘ইভ টিজিং প্রতিরোধ’- এই বচন আজ তথাকথিত সমাজ সচেতন ব্যক্তিদের। তারা চায় ইভ টিজিং তথা রাস্তায় যেতে, স্কুল-কলেজের পথে, শপিং মলে, কর্মক্ষেত্রে যেন নারীদের অশ্লীল কথা, বাজে ইঙ্গিত, বাজে অফার, সিগারেটের ধোঁয়া, ওড়না টেনে ধরা, ভিড়ের মধ্য শরীর স্পর্শ ইত্যাদি না করা হয়। অথচ এসব তথাকথিত সমাজ সচেতন ব্যক্তিরাই মিছিল, মিটিং সভা সমিতি সেমিনার করে বলে ইসলামের মহান পর্দা প্রথা না মেনে ঘরের বাইরে আসতে অর্থাৎ বেপর্দা হতে। আর এরাই চায় ইভ টিজিং বন্ধ করতে।
মূলতঃ মেয়েরা ইভ টিজিংয়ের শিকার, কারণ তারা আজ মহিমান্বিত দ্বীন ইসলামের মহান নীতি প্রথা পর্দা পালন করছে না। যদি মহিলারা আজ শরীয়তের পর্দা মেনে চলত তাহলে কখনো তারা ইভ টিজিংয়ের শিকার হত না।
তাই ইভটিজিং প্রতিরোধে সকলেরই উচিত মহিমান্বিত দ্বীন ইসলামের নির্ধারিত পর্দা যথাযথ পালন করা। যে পর্দা প্রথা মুক্তি দিয়েছিল জাহিলিয়ায়াতের যুগে লাঞ্ছিত নারীদের। আর বর্তমান সময়ে সঠিক পর্দা পালনের সঠিক দিক নির্দেশনা পাওয়ার জন্য বর্তমান যামানার মহিলাদের যিনি একমাত্র পথের দিশারী রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহাল আলীয়া উনার নেক ছোহবতে আসা।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীয়া-এর উছীলায় কবুল করে এই সমাজকে ইভ টিজিং-এর মত সামাজিক ব্যাধি থেকে মুক্তি দান করুন। (আমীন)
মূলতঃ মেয়েরা ইভ টিজিংয়ের শিকার, কারণ তারা আজ মহিমান্বিত দ্বীন ইসলামের মহান নীতি প্রথা পর্দা পালন করছে না। যদি মহিলারা আজ শরীয়তের পর্দা মেনে চলত তাহলে কখনো তারা ইভ টিজিংয়ের শিকার হত না।
তাই ইভটিজিং প্রতিরোধে সকলেরই উচিত মহিমান্বিত দ্বীন ইসলামের নির্ধারিত পর্দা যথাযথ পালন করা। যে পর্দা প্রথা মুক্তি দিয়েছিল জাহিলিয়ায়াতের যুগে লাঞ্ছিত নারীদের। আর বর্তমান সময়ে সঠিক পর্দা পালনের সঠিক দিক নির্দেশনা পাওয়ার জন্য বর্তমান যামানার মহিলাদের যিনি একমাত্র পথের দিশারী রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহাল আলীয়া উনার নেক ছোহবতে আসা।
আল্লাহ পাক আমাদেরকে সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলীয়া-এর উছীলায় কবুল করে এই সমাজকে ইভ টিজিং-এর মত সামাজিক ব্যাধি থেকে মুক্তি দান করুন। (আমীন)
 

 
 
 
 
 
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন